১) কক্স-বাজার পৃথিবীর দীর্ঘতম (প্রায় ১২০ কি.মি দৈঘ্যের) সমুদ্র সৈকত, (ইনানী বিচ, কলাতলী পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট, লাবনী পয়েন্ট, ডায়াবেটিস হাসপাতাল পয়েন্ট ইত্যাদি অন্যতম), কক্রেসবাজার বাতিঘর, ডি.সি পাহাড়, মরিচ্চ্যা, হীমছড়ি,বাজারঘাটা বামি’জ মাকে’ট, ডুলাহাজারাস্হ বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক, রামুর সেনানিবাস কতৃ’ক পরিচালিত অবকাশ কেন্দ্র ও বোটানিক্যাল গাডে’ন, গোয়ালিয়াপাড়ার বৈদ্ধ ধমা’বলম্বীদের মন্দির/পেগডা, কুতুবদিয়ার হযরত মালেক শাহ (রহঃ) মাজার, কুতুবদিয়া বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র, মহেষখালির আদিনাথ মন্দির, টেকনাফের বিচ ও নাফ নদীর মোহনা, মাথি’নের কুপ, নারিকেল জিঞ্জিরা খ্যাত সেন্টমাটি’ন দ্বীপ, শাহ্ পরীর দ্বীপ, ছেরাদ্বীপ, বাংলা চ্যানেল খ্যাত সোনাদিয়া দ্বীপ,
বিশেষত্বঃ কক্রবাজার এর- সামুদ্রিক শামুক, ঝিনুকের অলংকার, মুক্তা, শুঁটকি, লবণ, সুপারী, টেকনাফ এর মহেষখাইল্লা মিষ্টি পান, আচার ভালো, চিংড়ী, লৈট্টা মাছ, তরমুজ, প্রসিদ্ধ ।
২) রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা এর – ডিসির বাংলো পার্ক, টুকটুক ইকো ভিলেজ, পলওয়েল পার্ক, নীলগঞ্জ, রাজবন বিহার, পাহাড় বেষ্টিত কাপ্তাই হ্রদ, চাকমা রাজার রাজবাড়ী, বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রব এর সমাধীস্হান, সুবলং প্রাকৃতিক ঝণা’, প্যাদা ডিংডিং, মাটিরাঙ্গা রিজাভ’ ফরেষ্ট, বিলাইছড়ি, বাঘাইছড়ি, জুরাছড়ি, বরকল, নানিয়ার চর, লংগদু,
বিশেষত্বঃ জামবুরা, আনারস, কাঁঠাল, কলা ভালো, বুননের (তাঁতের) কাপড়ের জন্য প্রশিদ্ধ ।
৩) বান্দরবান পার্বত্য জেলা এর – প্রান্তিক লেক, শৈলপ্রপাত, মেঘলা পার্ক, গোল্ডেল টেম্পল, নীলাচল, চিম্বুক পাহাড়, বিজয়শৃঙ্গ (কেওকারাডং), নীলগিরি, থানচি, আলিকদম, লামার ডলুছড়ি মৌজার মেরিডিয়ান আম্রপালি আম, কমলা, রাবার বাগান, চিচিং-ফাঁক সুরঙ্গ, কোয়ান্টাম শিশু-কানন ও রিসোট’, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদী (পাহাড়ী খরস্রোতা নৌ-পথে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ বান্দরবান পা. জে এর – রাবার, তামাক ভালো ।
৪) খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা এর – কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, আলুটিলা প্রাকৃতিক সুরঙ্গ, গিরিসোভা হ্রদকে ঘিরে সেনাবাহিনী কতৃ’ক পরিচালিত অবকাশ কেন্দ্র, সাজেক ভ্যালী (সেনাবাহিনী কতৃ’ক পরিচালিত একটি অবকাশ কেন্দ্র), নুনছড়ির দেবতা পুকুর, মারিষ্যা ভ্যালী, রিং-ঝরণা, তবলছড়ি ঝণা’, তাইন্দুছড়া ঝণা’, রিছাং ঝণা’, দীঘিনালার তৈদুছড়া ঝণা’, হাতির মাথা পাহাড়, চেঙ্গী নদী (পাহাড়ী খরস্রোতা নৌ-পথে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ খাগড়াছড়ি এর – মসল্লা বিশেষ করে হলুদ প্রশিদ্ধ ।
৫) পটুয়াখালী এর – পায়রা নদী বন্দর, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত,
বিশেষত্বঃ পটুয়াখালী এর – নারিকের, সুপারী ভালো, বরিশাল এর আমড়া ভালো ।
৬) খুলনা এর – নিউজপ্রিন্ট মিল, খাঁন জাহান আলী (রহঃ) এর মাজার, মংলা সমুদ্র বন্দর, ষাট গুম্বুজ মসজিদ, লড’ হাডিং রেলসেতু,
বিশেষত্বঃ খুলনা এর – নারিকেল, গলদা চিংড়ি, সুন্দরবনের গেওয়া কাঠ, মধু ভালো ।
৭) যশোর – এর- ঝিগরগাছা ফুলের রাজধানী খ্যাত গদখালী, শশা’, জামতলা ফুল বাজার, বেনাপোল, চাঁচড়া মন্দির, কেসবপুরের সাগরদাঁড়ি গ্রামে কবি মাইকেল মধুসুদন দত্তের বসতভিটা,
বিশেষত্বঃ যশোর এর – পাঁটালী গুঁড়, বিন্নি ধানের খৈ ভালো, জামতলার মিষ্টির জন্য প্রশিদ্ধ ।
৮) বাগেরহাট এর – সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্ট, শ্যালা নদী, চিত্রা খাল, চিত্রা সুন্দরী বন, হরিণঘোনা, চানপাই রিজাভ’ ফরেষ্ট, হার-বাড়িয়া, কঁচিখালী, কটকা, দুবলার চর,
বিশেষত্বঃ বাগেরহাট এর – মধু, চিংড়ি, সুপারী ভালো, গেওয়া কাঠের জন্য প্রশিদ্ধ, সাতক্ষীরা এর – দুধের সন্দেশ ভালো ।
৯) ভোলা এর – চর কুকরি মুকরি, চর মনপুরা,
বিশেষত্বঃ ভোলা এর – নারিকেল, মহিষের দুধের দই, সন্দীপ এর –তরমুজ, বাঙ্গি, ভালো,
১০) নোয়াখালী এর – চর হাতিয়ার, নিঝুম দ্বীপ, চর আলেকজান্ডার, সুবণ’ চর,
বিশেষত্বঃ নোয়াখালী এর – নারিকেলের নাড়ু, ভাপা-পিঠা ভালো, লক্ষীপুর এর – সুপারী ভালো, হাতিয়া এর – মৈষের দুধের পনির, মাখন ভালো ।
১১) মানিকগঞ্জ – এর – সাটুরিয়ার বালিয়াটি জমিদার বাড়ী, শিবালয়ে তওতা জমিদার বাড়ী, আরিচা-নাটিখোলা, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া বিস্তৃণ’ নৌপথ, (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ মানিকগঞ্জ এর – খেজুরের গুড়, মহিষের দুধের দই ভালো ।
১২) রাজবাড়ী এর– দুগা’সাগর দীঘি,
বিশেষত্বঃ রাজবাড়ী এর – চমচম, খেজুরের গুড় ভালো ।
১৩) কুষ্টিয়া এর – লালন শাঁই এর আখরা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী, মীর মোসার্রফ হোসেনের বসতভিটা, উত্তরা গণভবন, মেহেরপুরের আম্রবাগান ও স্বাধীনতা যুদ্ধের যাদুঘর, সেতাবগঞ্জ চিনিকল, গড়াই নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ মেহেরপুর এর- মি্ষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব ভালো, তিলের খাজা, পোড়াবাড়ীব চমচম ভালো, ঝালকাঠি এর – লবন ভালো,
১৪) ফেনী এর – মান সিংহের দীঘি, মুহুরী সেচ প্রকল্প, ফেনী ও মাতামুহুরী নদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য),
বিশেষত্বঃ ফেনী এর – মহিষের দুধের ঘি, খন্ডলের মিষ্টি ভালো ।
১৫) মুন্সিগঞ্জ – এর- পদ্মানদী (নৌ-পথে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য), জাজিরায় পদ্নাসেতু প্রকল্প এলাকা,
বিশেষত্বঃ মুন্সিগঞ্জ এর – ভাগ্যকুলের মিষ্টি ভালো ।
১৬) গোপালগঞ্জ এর – বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের সমাধী কমপ্লেক্স, ইত্যাদি অন্যতম দর্শনিয় স
১৭) পিরোজপুর এর – নারিকেল, সুপারী, আমড়া ভালো ।
১৮) ফরিদপুর এর – খেজুরের গুড়, মৈষের দুধের দই ভালো ।
১৯) নেত্রকোনা এর – বালিশ মিষ্টি ভালো ।
২০) নড়াইল এর – পেড়ো সন্দেশ, খেজুরের গুড়ের জন্য প্রশিদ্ধ ।
২১) মাগুরা এর – রসমুঞ্জরী ভালো ।
২২) মাদারীপুর এর – খেজুরের গুড়ের রসগোল্লা ভালো ।
ব্যক্তিগত জিনিসপত্র যা সঙ্গে নেওয়া অত্যাবশ্যকঃ
কাধে সহজে বহনযোগ্য বা চাকাযুক্ত একটি ব্যাগে
১. একটি ডিজিটাল (ডি.এস.এল.আর) ক্যামেরা
২. মোবাইল ফোন
৩. মোবাইল ও ক্যামেরার ব্যাটারী চাজা’র
৪. চশমা,
৫. সানগ্লাস
৬. ঘড়ি
৭. কম্পাস ৮. কলম ৯. দূরবিক্ষণ যন্ত্র ১০. দূরত্ব ও স্থান বুঝে পর্যাপ্ত নগদ ভাংটি টাকা ১১. ক্রেডিট কাড’(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ১২. ক্যামেরার ম্যামরী কাড’/এস.ডি কাড’, ১৩. ল্যাপটপ কম্পিউটার ১৪. ইন্টানেট মডেম ১৫. টচ’লাইট ১৬. ব্যক্তিগত তথ্য সম্বলিত ডায়রী ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ১৭. একখানা ফল্ডিং ছাতা ১৮. গেঞ্জি, আন্ডাওয়ার, তোয়ালা, রুমাল, টি-শাট’, ট্রাউজার, প্যান্ট, শাট’ ১৯. ত্রি-কোয়াটার প্যান্ট ও বেল্ট, ২০. ছোট ধারালো ছুরি ও নেইলকাটার, ২১. ম্যাপ ২২. কলম ২৩. দিয়েশলাই ২৪. জীবন রক্ষাকারী কিছু অতি-প্রয়োজনীয় ঔষধ, ২৫. স্যালাইন ২৬. টুথপেষ্ট ২৭. টুথ ব্রাশ, সেভিং রেজর ও ফোম, ২৮. এক জোড়া কেটস্,+স্পঞ্জ ২৯. পাওয়ার ব্যাঙ্ক, ৩০. গরম পোশাক, কম্বল (শীত মৌসুমে) ৩১. বালিশ, মশারী, মোমবাতি, ৩২. তাবু, দড়ি, শক্ত লাঠি (পাহাড়ে ও জঙ্গলে ভ্রমণকারীদের জন্য), ইত্যাদি উপকরণ সঙ্গে নিতে ভূল করবেন না ।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: উল্লেখিত জেলা বা বিভাগ সমূহে যদি কোনো আকর্ষনীয় বা পর্যটন স্থান বাদ পরে থাকে এবং কোন ভূল হয়ে থাহলে আমাদের জানাবেন)