ভালো ছবি তোলার কিছু কৌশল

আজকাল ছবি তোলার ব্যাপারে আমাদের সবারই কম বেশি আগ্রহ আছে । আমাদের অনেকের যেমন নিজের ছবি তুলতে ভালো লাগে, সেই সাথে অন্যর ছবি তুলতে আরো বেশি ভালো লাগে। সামাজিক সাইটগুলার কল্যানে এখন ছবি তোলার ঝোক বেড়ে গেছে। কিভাবে ভালো ছবি তোলতে হয় সেইটা জানা থাকলে অাপনারাও প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার এর মত ভালো ছবি তুলতে পারবেন । কিভাবে ভালো ছবি তুলতে হয় তা নিয়েই আজকের আলোচনা ….

* সবচেয়ে ভালো হয়, ভোরবেলা অথবা সন্ধ্যার আগে আগে ছবি তুললে। তখন ছবিতে অনেক ভালোভাবে আলোর ব্যবহার করা যায়। সকালে ও বিকালে সূর্যের আলো কিছুটা হেলে পড়ার কারণে আলো-ছায়ার পার্থক্য অনেক ভালোভাবে ধরা যায়।
* দিনের আলোতে ছবি তুলতে হলে সকালে অথবা বিকেলে ছবি তুললে ভালো হয়। সূর্য ওঠা থেকে দুই ঘণ্টা পর্যন্ত এবং ডুবে যাওয়ার আগের দুই ঘণ্টার মধ্যে ছবি তোলা ভালো। তবে বিশেষ ঘটনা বা সংবাদচিত্রের ক্ষেত্রে এ নিয়ম মেনে চলা যায় না।
* সকালে বা বিকেলে মানুষের মুখোচ্ছবি (পোর্ট্রেট) তুললে ভালো ছবি পাওয়া যায়।
* বিয়েবাড়িতে ছবি তুলতে হলে ফ্ল্যাশ লাইট কম ব্যবহার করুন। বিয়েবাড়িতে সাজগোজের ক্ষেত্রে মেকআপের ব্যবহার বেশি হওয়ায় ফ্ল্যাশের আলো দিয়ে ছবি তুললে ছবি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে ক্যামেরার সঙ্গে থাকা (বিল্ট-ইন) ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তুললে ছবি ভালো পাওয়া যাবে।
* ছবি তোলার সময় ছবির পেছনে সাদা রং না রাখাই ভালো।

* আপনি কী তুলবেন, সেটা সবার আগে আপনার মাথায় নিয়ে আসতে হবে। প্রথমেই ছবি তোলার বিষয়বস্তু ঠিক করতে হবে।
* পোর্ট্রেটের ক্ষেত্রে আপনি যার ছবি তুলবেন, তার মুখের যে দিকটা দেখতে সুন্দর, সেদিকে খেয়াল করে ছবি তুলতে পারেন।
* কোনো শিশুর ছবি তুলতে হলে তার আকারের (উচ্চতা) কথা চিন্তা করে ছবি তুলুন।

* কোনো ব্যক্তি যদি রেগে থাকেন, সেই অবস্থায় ছবি না তোলাই ভালো। আনন্দময় অভিব্যক্তির ছবি তুললে যে কারোরই ছবি ভালো হবে।
* কোনো অনুষ্ঠানের ছবি তুলতে হলে (বাড়িতে কারও নাচের ছবি) তার বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির ছবি তোলার চেষ্টা করতে হবে। তা হলে কোনো একটি ভালো ছবি পেয়ে যাবেন।
* গ্রুপ ছবিতে যেন সবাই সাবলীল থাকে, সেভাবে ছবি তুলবেন। যেন ছবিটায় একটা আনন্দময় অনুভূতি পাওয়া যায়।
* ফুলের সঙ্গে ছবি তুলতে হলে, যার ছবি তুলবেন সে যেন সাবলীল ও হাস্যোজ্জ্বল থাকে।
* বেশি আলোতে ছবি তুললে, যার ছবি তুলবেন তার চোখেমুখে আলো পড়ে খারাপ যাতে না দেখায় সেদিকে লক্ষ রাখুন।
* দর্শনীয় স্থাপনার ছবি তুলতে গেলে (সংসদ ভবন, শহীদ মিনার) স্থাপনা থেকে কিছুটা দূরে এসে ছবি তুললে ভালো হয়। স্থাপনা থেকে দূরে এসে ছবি তুললে সেটির আশপাশের অনেক কিছুই ভালোভাবে তোলা যাবে।
* মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তুলতে গেলে পুরো দৃশ্য আসে—এমন জায়গা থেকে ছবি তুললে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* বাইরে সূর্যের আলোতে ছবি তুলতে হলে লক্ষ রাখবেন, ক্যামেরার লেন্সে যেন কোনোভাবেই আলো প্রবেশ না করে।
* সমুদ্রের পানিতে সূর্যের ছবি তোলার জন্য ক্যামেরায় জুম লেন্স ব্যবহার করতে পারেন। এতে সূর্যের অনেক ভালো ছবি তোলা যাবে।
* কক্সবাজারে সূর্য ওঠার সময় থেকে সকাল ১০টার মধ্যে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* প্রখর রোদে (বেলা ১১টা থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত) ছবি না তোলাই ভালো।

* গ্রুপ ছবি তোলার সময় ক্যামেরায় ওয়াইড লেন্স ব্যবহার করলে ভালো।
* দূরের ছবি তোলার জন্য টেলিলেন্স ব্যবহার করলে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যায়।
* কোনো পোর্ট্রেট বা শিশুর ভালো ছবি তুলতে হলে, তাকে না জানিয়ে ছবি তুলুন।এতে স্বাভাবিক ছবি পাওয়া যাবে। তাই যার ছবি তুলবেন, তাকে না জানিয়ে তুলুন।
* ক্যামেরা দিয়ে ভালো ছবি তুলতে চাইলে, ছবি তোলাকে ভালোবাসতে হবে।
* ছবি নিয়ে সৃষ্টিশীল কাজ করতে চাইলে অন্তর্দৃষ্টি অনেক বেশি প্রখর হওয়া প্রয়োজন।

* আপনি যে বিষয়টি নিয়ে ছবি তুলতে চান, সেটা আগে থেকে ঠিক করে নিন।
* ছবিতে কী রাখবেন, কী রাখবেন না, সেটা আগে থেকে পরিষ্কার চিন্তা করতে হবে।


* কারও পোর্ট্রেট সরাসরি না তোলার চেয়ে কিছুটা কৌণিকভাবে ডানে-বাঁয়ে ঘুরিয়ে তুললে ছবিটা খুব ভালো হবে।
* যার ছবি তুলবেন, তার চোখে যদি চশমা থাকে, খেয়াল রাখুন চশমা থেকে আলোর প্রতিফলন যেন না হয়।
* রাতে ছবি তোলার সময় ফ্ল্যাশ ব্যবহার করতে পারেন। আলো থাকলে ফ্ল্যাশ ব্যবহার না করে ছবি তোলার চেষ্টা করুন। তখন আইএসও বাড়িয়ে দিতে পারেন।
* অনেকে ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারের ছবি তুলতে পছন্দ করেন। শহীদ মিনারের ছবি তুলতে হলে ভোরের আগে যেতে হবে। এ সময় অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* আলোকসজ্জার ছবি তুলতে চাইলে একেবারে অন্ধকারে না গিয়ে আকাশের আলো বা অন্য আলোর সঙ্গে তুললে ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* পয়লা বৈশাখে অনেক বেশি রঙের ব্যবহার করা হয়। তাই মানুষ, পোশাক, মুখোশ বা শোভাযাত্রার ছবি তোলার জন্য সকালটাকে বেছে নিতে হবে।
* যার ছবি তুলবেন, তার থেকে যেন পটভূমির (ব্যাকগ্রাউন্ড) আলো বেশি উজ্জ্বল না হয়।

* কারও পোর্ট্রেট তুলতে চাইলে, ঘুমের পরে ছবি তুললে অনেক ভালো ছবি পাওয়া যাবে।
* পোর্ট্রেট তোলার সময় লক্ষ রাখতে হবে, যার ছবি তুলবেন সে যেন কখনো মূর্তির মতো হয়ে না থাকে। তাকে সাবলীল রাখার চেষ্টা করুন।
* পেশাদার আলোকচিত্রি হতে চাইলে অনেক বেশি ছবি তোলার দরকার নেই। কম ছবি তোলার মধ্যে আপনার চাহিদামতো ছবিটি পেয়ে যেতে পারেন।
* বিশেষ পেশা বা কারণ ছাড়া অনেক বেশি ছবি তুললে আপনার সৃষ্টিশীলতা কমে যেতে পারে। তাই কম ছবি তুলে উপযুক্ত ছবিটি নির্বাচন করাই ভালো।

আশা করি লেখাগুলো পড়ে  আপনারা অনেক কিছু জানতে পারলেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? কিভাবে?

Affiliate marketing

এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে ইন্টারনেট মার্কেটিং এর একটি জনপ্রিয় অংশ।এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠানের পন্যের মার্কেটিং করে  বিক্রয়ের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে কমিশন পাওয়া যায়।

আসুন তাহলে দেখে নেই এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কি পরিমান আয় করা সম্ভব।

অ্যাফিলিয়েট সামিট প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে,অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসাটি শুরু হয় ১৯৯৬ সাল থেকে।পৃথিবীর মোট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মোট ৩৮ শতাংশ মার্কেটার প্রতি বছর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি একজন ৫ হাজার ডলারের মত আয় করে, ১১.৪ শতাংশ মার্কেটার আয় করেন ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার, ৫.১ শতাংশ মার্কেটার বছরে ১০ হাজার থেকে ২৪ হাজার ডলার, ৬.৩ শতাংশ মার্কেটার ২৫ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ৯৯৯ ডলার, ৭.৬ শতাংশ মার্কেটার ৫০ হাজার থেকে ৯৯ হাজার ডলার, ১০.১ শতাংশ মার্কেটার ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ২.৫ শতাংশ মার্কেটার ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ১.৩ শতাংশ মার্কেটার ৩ লাখ থেকে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ডলার এবং ৫ শতাংশ ৫ লাখ ডলারের বেশি আয় করে থাকেন। আর ১২.৬ শতাংশ মার্কেটার তাঁদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করেনি।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে যে সকল বিষয় জানা খুবই জরুরী:
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কেন এবং কিভাবে কাজ করে?
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য মাইন্ড সেট।
• এফিলিয়েটের জন্য উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস নির্বাচন।
• এফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা। (JvZoo, Warrior Plus, ClickSure, ClickBank, Amazon ইত্যাদি)
• কিভাবে অ্যাফিলিয়েটের জন্য আবেদন করবেন।
• আবেদনের পূর্বে যে সকল বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেষ্ট প্র্যাকটিস।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে যে সকল টুলস্ দরকার।
• লিষ্ট বিল্ডিং ফানেল/অপট্ইন ফানেল কি এবং কেন?
• কিভাবে অপট্ইন ফানেল সেট করবেন?
• স্কুইজ পেইজ কি এবং কেন দরকার।
• স্কুইজ পেইজ ডিজাইন ও অটোরেসপন্ডার ইন্টিগ্রেশন।
• সেলস ফানেল কি, কেন এবং এটি কিভাবে কাজ করে।
• একটি সেলস ফানেল সেট করতে কি কি লাগে?
• কিভাবে একটি সফল সেলস ফানেল সেট করা যায়?
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল ক্যাম্পেইন।
• ইমেইল অটোমেশন সেটআপ।
• ট্রাফিক ম্যাথড ফ্রি।
• ট্রাফিক ম্যাথড পেইড।
• পেমেন্ট সিস্টম


আজ এই পর্যন্তই থাক, এবং সাথে থাকুন উপরের সব বিষয় গুলো নিয়ে ধীরে ধীরে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আবার খোঁজা হবে মালেশিয়ার হারিয়ে যাওয়া বিমান

২০১৪ সালের ৮ মার্চ মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে বোয়িং ৭৭৭ বিমান  ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে বেইজিংয়ে যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়,  এই ঘটনা বিশ্বের প্লেন চলাচলের অন্যতম বড় রহস্য হয়ে আছে। ধারণা করা হয়,বিমানটি পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার উপকূলের কোথাও বিধ্বস্ত হয়েছে।প্রায় তিন বছর তল্লাশি চালানোর পরও বিমানটিকে খুঁজে না পেয়ে  জানুয়ারিতে অভিযান বন্ধ করে দেয় অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া ও চীন।১৬ কোটি ডলারের এই তল্লাশি অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়াই।

এবার হারিয়ে যাওয়া প্লেন এমএইচ৩৭০-কে খুঁজতে মার্কিন এক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছে মালয়েশিয়া।অস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী ড্যারেন চেস্টার জানান, ওশান ইনফিনিটি নামের ওই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া একটি প্রস্তাব সরকার গ্রহণ করেছে। এই প্রতিষ্ঠান সমুদ্রের বিভিন্ন ডেটা নিয়ে কাজ করে থাকে।নতুন সন্ধান প্রকল্পে অস্ট্রেলিয়া কারিগরি সহায়তা দেবে বলে জানান চেস্টার। নতুন চুক্তি অনুযায়ী, মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি প্লেনটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেতে ব্যর্থ হলে কোনো অর্থ পাবে না, বলা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।


হারিয়ে যাওয়ার সময় ওই প্লেনটি ১৪টি  দেশের যাত্রী বহন করছিল। যাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিলেন চীন ও মালয়েশিয়ার।

রেজারের প্রথম স্মার্টফোন আসছে নভেম্বরের ১ তারিখ

এই প্রথমবার গেমপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রেজার গেমারদের জন্য নিয়ে আসছে গেমিং স্মার্টফোন। আসছে আগামী নভেম্বরের ১ তারিখে স্মার্টফোনটির ঘোষণা দিবে।

রেজার ফোনটি এনড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ৭.১.১ এ চলবে সাথে ৫ দশমিক ৭ ইঞ্চি মাপের কিউএইচডি (২৫৬০ বাই ১৪৪০ পিক্সেল) ডিসপ্লে থাকবে । এটিতে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৩৫ চিপসেট থাকবে। ফোনটিতে ৬৪ জিবি বিল্টইন স্টোরেজ থাকবে। ফোনটির পেছনে ১২ মেগাপিক্সেল ও সামনে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা থাকবে।নিচে ফোনটির পুরো  কনফিগারেশন দেয়া আছে দেখে নিন।

razor

 

ইংরেজির ভয় করতে হলে জয়…

learn English

স্কুল-কলেজে যাঁদের ইংরেজির ভিতটা শক্তভাবে গড়ে ওঠে না, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে তাঁরা অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কেননা স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বেশির ভাগ বই ইংরেজিতে লেখা। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকেরা ইংরেজিতেই পড়ান। কেমন করে ইংরেজির ভয়কে জয় করবেন? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্যের দেওয়া কিছু পরামর্শ এখানে তুলে ধরা হলো।
১. শিক্ষক যখন ইউটিউব
এখন ইউটিউবে প্রচুর ইংরেজি শেখার ‘টিউটোরিয়াল’ পাওয়া যায়। তাই চাইলে শিক্ষার্থীরা ইউটিউব দেখে ইংরেজি শিখতে পারেন। শুধু স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো পর্যায়ের শিক্ষার্থী বা যে কেউ ইংরেজি শেখার জন্য ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেল ব্যবহার করতে পারেন।

২. প্রতিদিন ইংরেজি পড়ুন
যেকোনো ভাষা শিখতে হলো সেই ভাষার পেছনে সময় দিতে হবে। এ জন্য ইংরেজি শিখতে হলে প্রতিদিন কমপক্ষে আধঘণ্টা ইংরেজি পড়া জরুরি। সেটা উপন্যাস হতে পারে, গল্প হতে পারে। আসলে যার যেটা পড়তে ভালো লাগে সে সেটাই পড়বে। বিষয়টি এমন নয় যে শুধু পাঠ্যবই পড়তে হবে।

৩. আগে বাংলাটা শুদ্ধভাবে শিখুন
যেকোনো ভাষা শিখতে হলে আগে নিজের মাতৃভাষাটা ভালোভাবে জানা থাকা উচিত। মনের ভাব তো আমরা মাতৃভাষাতেই প্রকাশ করি। নিজের ভাষার গঠন সম্পর্কে না জানলে আসলে কোনো বিদেশি ভাষার গঠন সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা সম্ভব নয়।

৪. শোনা থেকে শেখা
ইংরেজি শিখতে হলে প্রতিদিন ইংরেজি শুনতে হবে। একটা ভালো উপায় হলো খবর শোনা। সে ক্ষেত্রে বিবিসির খবরকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে। ইংরেজি শিখতে হলে আগে শব্দগুলোর সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। যেমন, একটি শিশু প্রথম দিনই কিন্তু কথা বলতে পারে না। শিশুরা আগে শোনে। সেই শোনা থেকে শেখে। অর্থাৎ কোনো ভাষা শিখতে হলে আগে শুনতে হবে মনোযোগ দিয়ে।

৫. দল বেঁধে চর্চা করুন
ভাষা শেখার আরেকটি ভালো পদ্ধতি হলো বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে চর্চা করা, যাকে বলা হয় ‘গ্রুপ স্টাডি’। অন্যান্য বিষয় পড়ার ক্ষেত্রে গ্রুপ স্টাডি যেমন কার্যকর, তেমনি ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও গ্রুপ স্টাডি কাজে আসে। কারণ এর মধ্য দিয়ে যেমন নিজের ভুলটা সহজে ধরা পরে। আবার নিজে না পারলে বন্ধুর সহযোগিতা নেওয়ার সুযোগটা থাকে।

৬. সাহস করুন
আপনি নতুন একটি ভাষা শিখছেন, নতুন নতুন পদ্ধতি আপনার সামনে আসবে, যেগুলোর সঙ্গে আপনি ঠিক পরিচিত নন। সাহস করে চর্চাটা চালিয়ে গেলেই ধীরে ধীরে আপনি দক্ষ হয়ে উঠবেন। ভুল হোক, তবু চর্চাটা চালু থাক। যদি ভয় পান, তাহলে আপনি পিছিয়ে যাবেন। তাই মনে সাহস সঞ্চার করুন, চর্চা করুন প্রতিদিন।

৭. ইংরেজি সিনেমা দেখুন
অনেকেরই সিনেমা দেখার অভ্যাস রয়েছে। ইংরেজি শিখতে চাইলে ইংরেজি সিনেমা দেখা যেতে পারে সাবটাইটেলসহ। এতে করে শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে।

৮. স্মার্টফোনে অভিধান রাখুন
বর্তমানে অধিকাংশ তরুণের হাতে স্মার্টফোন আছে। চাইলেই একটি অভিধানের অ্যাপ আপনার স্মার্টফোনে ইনস্টল করে নিতে পারেন। এর মাধ্যমে প্রতিদিন নতুন নতুন শব্দ শেখা হবে। পড়তে বসে হয়তো কোনো একটি শব্দের অর্থ বুঝতে পারছেন না, চট করে অভিধানে শব্দটি দেখে নিন। প্রযুক্তির এই সুবিধা তো আমরা কাজে লাগাতেই পারি।

৯. নিয়মিত চর্চা করুন
ভাষা চর্চার ক্ষেত্রে কোনো বিরতি দেওয়া যাবে না। বিরতি দিলেই ভুলে যাবেন। তাই নিয়মিত চর্চার কোনো বিকল্প নেই। যেমন বলছিলাম, ভাষা শিখতে হলে শুনতে হবে। এক মাস নিয়মিত শুনলে নিজেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন। তেমনি এক মাস চর্চা না করলেও বুঝতে পারবেন, আপনি অনেকখানি ভুলে গেছেন!



১০. বুঝে পড়ার অভ্যাস করুন
ইংরেজি শিখতে হলে শুধু পড়লেই হবে না, বুঝে পড়তে হবে। আবার অনেকই আছেন, যাঁরা মুখস্থ করার চেষ্টা করেন। এটা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিটি বিষয় বুঝে পড়তে হবে। প্রয়োজনে অন্যের সাহায্য নিন।

Bugatti Bicycle | বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাইকেল যার মূল্য ৩২ লাখ টাকা

Bugatti Bicycle

বিলাসবহুল যানবাহন তৈরিতে বুগাটি কম্পানি অন্যান্য কম্পানির তুলানায় বর্তমানে এগিয়ে আছে। গাড়ি তৈরিতে বুগাত্তির যথেষ্ট খ্যাতিও রয়েছে।  এবার উন্নত  গাড়ি তৈরির পাশাপাশি বাইসাইকেলের উদ্ভাবনা জয় করেছে অনেক ক্রেতার মন।

আমরা প্রত্যেকেই বাই-সাইকেল চালাতে ভালবাসি, সাইকেল চালিয়ে পাড়ি দিতে পারি মাইলের পর মাইল। কিন্তু এই সাইকেল ভ্রমন যে রীতিমত বিলাসবহুল হতে পারে সে কে বা বুঝত, তা বুঝিয়ে দিল বিখ্যাত ফরাসি গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থা বুগাত্তি। তারা নতুন ফিচার যুক্ত বাইসাইকেল বাজারে এনেছে যেটির দাম

, অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩২ লক্ষ টাকা।

আমরা জানি বুগাত্তি কম্পানির গাড়ির আকাশছোঁয়া দাম। সেই লক্ষে এবার সাইকেলে চড়ার অভিজ্ঞতাকেও তারা নতুন ভাবে সংযোগ করতে চাইছে। সংস্থাটির তরফ থেকে সাইকেলটির নাম দেওয়া হয় সুপার বাইক

সুন জেনে নেই এই সুপার বাইকের অবয়ব?

Bicycle

একনজর সাইকেলটির দিকে তাকালেই এর আকৃষ্টতার কারন বুঝা যায়। এর চেহারায় একটা অন্য ব্যাপার রয়েছে। এর ডিজাইন যেমন চোখ ধাঁধানো, তেমনি আর পাঁচটা সাইকেলের মতো জৌলুশহীন ধাতব কাঠামো সম্পন্নও নয়। কিন্তু কোম্পানির তরফ থেকে জানানো হচ্ছে, ‘দর্শনধারী’রা নয়, সুপার বাইকের প্রকৃত বিশেষত্ব বুঝতে পারবেন ‘গুণবিচারী’রা।



হালকার দিক দিয়েও সুপার বাইকের জুরি নেই। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে হালকা সাইকেল। এর ওজন মাত্র ১১ পাউন্ড, অর্থাৎ পাঁচ কেজি। সাইকেলটি অতিরিক্ত হালাকা হওয়ার কারন হলো এটি রিইনফোর্সড কার্বন দ্বারা তৈরি। রিইনফোর্সড কার্বন হল সেই উপাদান, যা দিয়ে এরোপ্লেনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরি করা হয়। সাধারণ সাইকেলে যেখানে চেন লাগানো থাকে, সুপার বাইকে সেখানে রয়েছে রাবার বেল্ট। এই বেল্টও সাইকেলের তীব্র গতির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

আপাতত  বুগাত্তি সুপার বাইকটির নির্বাচিত কয়েকটি রঙে দেখা গেলেও  ২০১৭ এর শেষের দিকে ৬৬৭ বিভিন্ন স্টেন্ডার্ড কালারে দেখা যাবে বলে জানিয়েছে বুগাত্তি।

পুলিশ এখন বাইক নিয়ে আকাশে উড়বে ভিডিওতে দেখুন

দুবাইতে চলমান Gitex প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে রাশিয়ান কোম্পানি হভারসার্প এর সাথে সংযুক্ত দুবাই পুলিশ নতুন প্রযুক্তি উন্মোচন করেছে।
দুবাই পুলিশ ঘোষণা করেছে যে শীঘ্রই তাদের কর্মকর্তারা স্টার ওয়ার-স্টাইলের বিদ্যুৎতিক হভারবাইকের মতই বাইকে করে  প্রতি ঘন্টায় 70 কিলোমিটার  গতিবেগ আকাশের চারপাশে আছড়ে পড়বে। রাশিয়ার তৈরী  এই বাইক  ৫ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে সক্ষম এবং জররী অবস্থায় ট্রাফিক জামের উপর দিয়ে একজন পুলিশ অফিসারকে নিয়ে উড়ে যেতে পারবে।

dubai-police-hoverbike-

বাইকটি যাএী ছাড়াই নিজে নিজে ৬ কিলোমিটার পর্যন্ত উড়ে যেতে পারে।

এটি ৩০০ কেজি ওজন বহন করে ঘন্টায় ৭০ কিলোমিটার গতিতে ২৫ মিনিট পর্যন্ত  উড়তে পারে।


বাইকটির উড়ার দৃশ্য দেখতে হলে নিচের ভিডিওটি দেখুন।

Scotland বিশ্বের সুন্দরতম দেশ

বিশ্বের সুন্দরতম দেশটির নাম  হচ্ছে স্কটল্যান্ড।সম্প্রতি  আন্তর্জাতিক ভ্রমণ পত্রিকা রাফ গাইড বিশ্বের সুন্দরতম দেশ গুলোর একটি তালিকা তৈরি করে  ভোটের ব্যবস্থা করে।সেই তালিকায় ২০টি দেশকে রাখা হয়,যে দেশ গুলোতে পর্যটকরা সবচেয়ে বেশি ভ্রমন করেন, সেই দেশগুলিকে রাখা হয়।

scotland
Scotland

সেই তালিকা থেকে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়ে প্রথম স্থান দখল করে স্কটল্যান্ড।আবহাওয়া, সাইট সিন, রাস্তা, পর্যটন ব্যবস্থা, সভ্যতা, ঐতিহাসিক গুরুত্ব, বিলাসিতা সব কিছুকেই রাখা হয়েছিল বিচার্য বিষয়ে। বিচার্য সব বিষয়েই একের তকমা পেয়েছে স্কটল্যান্ড ।পিছনে ফেলে দিয়েছে ফিনল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইজারল্যান্ডের পর্যটকরা বলছেন, স্কটল্যান্ডে বেশির ভাগ দেখার জিনিসই তাদের নিজস্ব, প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি। কোনও কৃত্রিমতা নেই।

২ নম্বরে রয়েছে কানাডা।

canada
Canada

৩ নম্বরে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

newZealan
NewZealan

৪ নম্বরে রয়েছে ইতালি

italy
Italy

৫ নম্বরে রয়েছে দক্ষিন আফ্রিকা

southAfrica
SouthAfrica

৬ নম্বরে রয়েছে  ইন্দোনেশিয়া

Indonesia
Indonesia

৭ নম্বরে রয়েছে  ইংলেন্ড

england
England

৮ নম্বরে রয়েছে আইস্ল্যাণ্ড

iceland
Iceland

৯ নম্বরে রয়েছে আমেরিকা

USA
USA

১০ নম্বরে রয়েছে ওয়েলস

Wales
Wales




১১ নম্বরে রয়েছে স্লোভানিয়া

slovenia
Slovenia

১২ নম্বরে রয়েছে মক্সিকো

mexico
Mexico

১৩ নম্বরে রয়েছে ভারত

India
India

১৪ নম্বরে রয়েছে পিনলেন্ড

finland
Finland

১৫ নম্বরে রয়েছে সুইজারলেন্ড

switzerland
Switzerland

১৬ নম্বরে রয়েছে পেরু

peru
Peru

১৭ নম্বরে রয়েছে নরওয়ে

Norway
Norway

১৮ নম্বরে রয়েছে আয়ারল্যাণ্ড

Ireland
Ireland

১৯ নম্বরে রয়েছে ক্রোয়েশিয়া

Croatia
Croatia

২০ নম্বরে রয়েছে ভিয়েতনাম

Vietnam
Vietnam

 

জিম্বাবুয়েতে হবে ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্ব

২০১৮ সালের মার্চে শুরু হবে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্ব।প্রথমে বছাই পর্ব বাংলাদেশে হওয়ার কথা ছিল কিন্তু বাংলাদেশ সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় বাছাই পর্বের আয়োজক হিসেবে জিম্বাবুয়েকে বেছে নিয়েছে আইসিসি।

বাছাই পর্বে অংশ নেবে ১০ দল। র‌্যাংকিংয়ের নিচের দিকে থাকা টেস্ট মর্যাদা পাওয়া চার দল এবং আইসিসি ক্রিকেট লিগ চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে আসবে চার দল। আর ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগের দ্বিতীয় বিভাগ থেকে বাছাই পর্বে খেলবে দুই দল।
ম্যাচগুলো অনুষ্ঠীত  হবে হারারে স্পোর্টস ক্লাব, কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব,  বুলাওয়ে ও অ্যাথলেটিক ক্লাব মাঠে।


২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে র‌্যাংকিংয়ে সেরা আটের মধ্যে না থাকতে পারায় দুইবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও বিশ্বকাপ বাছাইয় পর্বে খেলতে হচ্ছে।এদের সঙ্গে আরও খেলবে জিম্বাবুয়ে এবং টেস্ট খেলার সৃর্কীতি পাওয়া দুই নবীন দেশ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকেও।

icc world cup

২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের মূল পর্ব বসছে ইংল্যান্ডে।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সেরা কিছু সাইট

freelancer market
freelancer market

বাংলাদেশ এখন ফ্রিল্যান্সিং জগতে দ্বিতীয় অবস্থান অর্জন করেছে আর তা শুধু সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশেরই এক ঝাক তরুণ-তরুণীর অধম্য এবং ধীর-মনোবল এর জন্য। আর তাদের থেকে অনুপ্রাণীত হয়ে আজকাল অনেকেই  ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে প্রবেশ করছেন, তবে ভুলভাবে বা ভুয়া ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কষ্ট করে নানাভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন তারা। আবার অনেকেই খুঁজে পাচ্ছেন না ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার সঠিক  ক্ষেত্র।
তাদের জন্যই আজ আমি নিয়ে এসেছি কত গুলো ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট।তাহলে দেখে নিন কোন কাজের জন্য কোন সাইটে যেতে হবে।এখান থেকেই আপনার উপযুক্ত সাইটটি খুজে নিয়ে কাজে লেগে পড়ুন সফলতা অবশ্যই আসবে।

যারা লিখতে ভালোবাসেন– অনলাইন রাইটিং জবস, ডেইলি পোস্টস, কানাডিয়ান ফ্রিল্যান্স রাইটিং জবস, টেক্সটব্রোকার, জার্নালিজম জবস, মিডিয়া বিসট্রো,দ্য শেলফ, প্রো ব্লগার জবস।

সবধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায় যেসব সাইটে– ফাইভার,আপওয়ার্ক গুরু, ফ্রিল্যান্সার, উই ওয়ার্ক রিমোটলি, ফিভেরর,অনসাইট,  ফোলিয়ো,ম্যাচিস্ট, মেকানিক্যাল টার্ক, দ্য মুসে, ইনডিড, ফ্রিল্যান্সড, স্কিপ দ্য ড্রাইভ, ভার্চ্যুয়াল ভোকেশনস, র‍্যাট রেস রিবেলিওন, ওয়ার্কিং নোম্যাডস, রিমোটিভ,ফ্লেক্সজবস,পিপপ পার আওয়ার, ক্রাউড সাইট, ইউনোজুনো,জাস্ট অ্যানসার, ক্রোপ,ক্লাউড পিপস,মিফি জবস,একুয়েন্ট।

যারা শিক্ষণীয় কিছু করতে চান– টিউটর ডট কম, চিগ টিউটরস,টিউটর ভিসতা।

যারা ছবি তুলতে ভালোবাসেন-ফ্লেক্সজব, ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার জবস, ফটোগ্রাফি জবস, গেট ফটোগ্রাফি জবস, দ্য ক্রিয়েটিভ লোফট।

প্রযুক্তি বিষয়টিকে যারা ভালোবাসেন– পাওয়ারটো ফ্লাই, অথেন্টিক জবস,স্টাক ওভারফ্লো,স্লোগিগ,ডাইস,গিগস্টার,ফ্রিল্যান্সার ম্যাপ।

Toptalআপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একজন ভালো ডেভেলপার হয়ে থাকেন তাহলে Toptal আপনার জন্য একটি ভালো কাজের সাইট। অন্যান্য সাইটগুলোতে সাধারনত বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে । কিন্তু এখানে শুধু ডেভেলপারদের উপর ফোকাস করা হয়।

WordPressএটি ওয়ার্ডপ্রেসের একটি অফিসিয়াল জব বোর্ড। এখানে আপনি প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট, থিম কাস্টমাইজেশন, বা ওয়ার্ডপ্রেস সাইট অপ্টিমাইজেশান এই ধরনের কাজ পাবেন। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসের ভালো কাজ পারেন তাহলে সহজেই এখানে কাজ পাবেন।

Smashing Jobsপ্রোগ্রামার, ওয়েব ডিজাইনার আরও অন্যান্য অনেক জবের সুবিধাসহ এটি একটি সুন্দর একটি জব পোর্টাল।
WPHired: ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের জন্য এই সাইটটি একটি খুব বড় ধরনের ভালো সুযোগ। WPHired এ ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কিত প্রোজেক্টে এ একজন ফুল টাইম ফ্রিলান্সার বা পার্ট টাইম বা ইন্টার্ননি হিসাবে কাজ করতে পারবেন।


AirPair: এটি একটি কমিউনিটি সাইট যেখানে ডেভেলপাররা একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। এটি ফ্রিলেন্সিং সাইট নয় তবে এখানে একটা ভালো নেটওয়ার্ক পাবেন, যেখান থেকে হয়তো আপনি জব পাবেন যা আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে সাহায্য করবে।

আশা করি উপরের আর্টিকেলটির তথ্য গুলি আপনাদের কাজে লাগবে। সবাইকে হ্যাপি ফ্রিলেন্সিং।