ইংরেজির ভয় করতে হলে জয়…

learn English

স্কুল-কলেজে যাঁদের ইংরেজির ভিতটা শক্তভাবে গড়ে ওঠে না, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে তাঁরা অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কেননা স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বেশির ভাগ বই ইংরেজিতে লেখা। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকেরা ইংরেজিতেই পড়ান। কেমন করে ইংরেজির ভয়কে জয় করবেন? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্যের দেওয়া কিছু পরামর্শ এখানে তুলে ধরা হলো।
১. শিক্ষক যখন ইউটিউব
এখন ইউটিউবে প্রচুর ইংরেজি শেখার ‘টিউটোরিয়াল’ পাওয়া যায়। তাই চাইলে শিক্ষার্থীরা ইউটিউব দেখে ইংরেজি শিখতে পারেন। শুধু স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো পর্যায়ের শিক্ষার্থী বা যে কেউ ইংরেজি শেখার জন্য ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেল ব্যবহার করতে পারেন।

২. প্রতিদিন ইংরেজি পড়ুন
যেকোনো ভাষা শিখতে হলো সেই ভাষার পেছনে সময় দিতে হবে। এ জন্য ইংরেজি শিখতে হলে প্রতিদিন কমপক্ষে আধঘণ্টা ইংরেজি পড়া জরুরি। সেটা উপন্যাস হতে পারে, গল্প হতে পারে। আসলে যার যেটা পড়তে ভালো লাগে সে সেটাই পড়বে। বিষয়টি এমন নয় যে শুধু পাঠ্যবই পড়তে হবে।

৩. আগে বাংলাটা শুদ্ধভাবে শিখুন
যেকোনো ভাষা শিখতে হলে আগে নিজের মাতৃভাষাটা ভালোভাবে জানা থাকা উচিত। মনের ভাব তো আমরা মাতৃভাষাতেই প্রকাশ করি। নিজের ভাষার গঠন সম্পর্কে না জানলে আসলে কোনো বিদেশি ভাষার গঠন সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা সম্ভব নয়।

৪. শোনা থেকে শেখা
ইংরেজি শিখতে হলে প্রতিদিন ইংরেজি শুনতে হবে। একটা ভালো উপায় হলো খবর শোনা। সে ক্ষেত্রে বিবিসির খবরকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে। ইংরেজি শিখতে হলে আগে শব্দগুলোর সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। যেমন, একটি শিশু প্রথম দিনই কিন্তু কথা বলতে পারে না। শিশুরা আগে শোনে। সেই শোনা থেকে শেখে। অর্থাৎ কোনো ভাষা শিখতে হলে আগে শুনতে হবে মনোযোগ দিয়ে।

৫. দল বেঁধে চর্চা করুন
ভাষা শেখার আরেকটি ভালো পদ্ধতি হলো বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে চর্চা করা, যাকে বলা হয় ‘গ্রুপ স্টাডি’। অন্যান্য বিষয় পড়ার ক্ষেত্রে গ্রুপ স্টাডি যেমন কার্যকর, তেমনি ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও গ্রুপ স্টাডি কাজে আসে। কারণ এর মধ্য দিয়ে যেমন নিজের ভুলটা সহজে ধরা পরে। আবার নিজে না পারলে বন্ধুর সহযোগিতা নেওয়ার সুযোগটা থাকে।

৬. সাহস করুন
আপনি নতুন একটি ভাষা শিখছেন, নতুন নতুন পদ্ধতি আপনার সামনে আসবে, যেগুলোর সঙ্গে আপনি ঠিক পরিচিত নন। সাহস করে চর্চাটা চালিয়ে গেলেই ধীরে ধীরে আপনি দক্ষ হয়ে উঠবেন। ভুল হোক, তবু চর্চাটা চালু থাক। যদি ভয় পান, তাহলে আপনি পিছিয়ে যাবেন। তাই মনে সাহস সঞ্চার করুন, চর্চা করুন প্রতিদিন।

৭. ইংরেজি সিনেমা দেখুন
অনেকেরই সিনেমা দেখার অভ্যাস রয়েছে। ইংরেজি শিখতে চাইলে ইংরেজি সিনেমা দেখা যেতে পারে সাবটাইটেলসহ। এতে করে শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে।

৮. স্মার্টফোনে অভিধান রাখুন
বর্তমানে অধিকাংশ তরুণের হাতে স্মার্টফোন আছে। চাইলেই একটি অভিধানের অ্যাপ আপনার স্মার্টফোনে ইনস্টল করে নিতে পারেন। এর মাধ্যমে প্রতিদিন নতুন নতুন শব্দ শেখা হবে। পড়তে বসে হয়তো কোনো একটি শব্দের অর্থ বুঝতে পারছেন না, চট করে অভিধানে শব্দটি দেখে নিন। প্রযুক্তির এই সুবিধা তো আমরা কাজে লাগাতেই পারি।

৯. নিয়মিত চর্চা করুন
ভাষা চর্চার ক্ষেত্রে কোনো বিরতি দেওয়া যাবে না। বিরতি দিলেই ভুলে যাবেন। তাই নিয়মিত চর্চার কোনো বিকল্প নেই। যেমন বলছিলাম, ভাষা শিখতে হলে শুনতে হবে। এক মাস নিয়মিত শুনলে নিজেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন। তেমনি এক মাস চর্চা না করলেও বুঝতে পারবেন, আপনি অনেকখানি ভুলে গেছেন!



১০. বুঝে পড়ার অভ্যাস করুন
ইংরেজি শিখতে হলে শুধু পড়লেই হবে না, বুঝে পড়তে হবে। আবার অনেকই আছেন, যাঁরা মুখস্থ করার চেষ্টা করেন। এটা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিটি বিষয় বুঝে পড়তে হবে। প্রয়োজনে অন্যের সাহায্য নিন।

Bugatti Bicycle | বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাইকেল যার মূল্য ৩২ লাখ টাকা

Bugatti Bicycle

বিলাসবহুল যানবাহন তৈরিতে বুগাটি কম্পানি অন্যান্য কম্পানির তুলানায় বর্তমানে এগিয়ে আছে। গাড়ি তৈরিতে বুগাত্তির যথেষ্ট খ্যাতিও রয়েছে।  এবার উন্নত  গাড়ি তৈরির পাশাপাশি বাইসাইকেলের উদ্ভাবনা জয় করেছে অনেক ক্রেতার মন।

আমরা প্রত্যেকেই বাই-সাইকেল চালাতে ভালবাসি, সাইকেল চালিয়ে পাড়ি দিতে পারি মাইলের পর মাইল। কিন্তু এই সাইকেল ভ্রমন যে রীতিমত বিলাসবহুল হতে পারে সে কে বা বুঝত, তা বুঝিয়ে দিল বিখ্যাত ফরাসি গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থা বুগাত্তি। তারা নতুন ফিচার যুক্ত বাইসাইকেল বাজারে এনেছে যেটির দাম

, অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩২ লক্ষ টাকা।

আমরা জানি বুগাত্তি কম্পানির গাড়ির আকাশছোঁয়া দাম। সেই লক্ষে এবার সাইকেলে চড়ার অভিজ্ঞতাকেও তারা নতুন ভাবে সংযোগ করতে চাইছে। সংস্থাটির তরফ থেকে সাইকেলটির নাম দেওয়া হয় সুপার বাইক

সুন জেনে নেই এই সুপার বাইকের অবয়ব?

Bicycle

একনজর সাইকেলটির দিকে তাকালেই এর আকৃষ্টতার কারন বুঝা যায়। এর চেহারায় একটা অন্য ব্যাপার রয়েছে। এর ডিজাইন যেমন চোখ ধাঁধানো, তেমনি আর পাঁচটা সাইকেলের মতো জৌলুশহীন ধাতব কাঠামো সম্পন্নও নয়। কিন্তু কোম্পানির তরফ থেকে জানানো হচ্ছে, ‘দর্শনধারী’রা নয়, সুপার বাইকের প্রকৃত বিশেষত্ব বুঝতে পারবেন ‘গুণবিচারী’রা।



হালকার দিক দিয়েও সুপার বাইকের জুরি নেই। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে হালকা সাইকেল। এর ওজন মাত্র ১১ পাউন্ড, অর্থাৎ পাঁচ কেজি। সাইকেলটি অতিরিক্ত হালাকা হওয়ার কারন হলো এটি রিইনফোর্সড কার্বন দ্বারা তৈরি। রিইনফোর্সড কার্বন হল সেই উপাদান, যা দিয়ে এরোপ্লেনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরি করা হয়। সাধারণ সাইকেলে যেখানে চেন লাগানো থাকে, সুপার বাইকে সেখানে রয়েছে রাবার বেল্ট। এই বেল্টও সাইকেলের তীব্র গতির ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

আপাতত  বুগাত্তি সুপার বাইকটির নির্বাচিত কয়েকটি রঙে দেখা গেলেও  ২০১৭ এর শেষের দিকে ৬৬৭ বিভিন্ন স্টেন্ডার্ড কালারে দেখা যাবে বলে জানিয়েছে বুগাত্তি।

পুলিশ এখন বাইক নিয়ে আকাশে উড়বে ভিডিওতে দেখুন

দুবাইতে চলমান Gitex প্রযুক্তি প্রদর্শনীতে রাশিয়ান কোম্পানি হভারসার্প এর সাথে সংযুক্ত দুবাই পুলিশ নতুন প্রযুক্তি উন্মোচন করেছে।
দুবাই পুলিশ ঘোষণা করেছে যে শীঘ্রই তাদের কর্মকর্তারা স্টার ওয়ার-স্টাইলের বিদ্যুৎতিক হভারবাইকের মতই বাইকে করে  প্রতি ঘন্টায় 70 কিলোমিটার  গতিবেগ আকাশের চারপাশে আছড়ে পড়বে। রাশিয়ার তৈরী  এই বাইক  ৫ মিটার উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে সক্ষম এবং জররী অবস্থায় ট্রাফিক জামের উপর দিয়ে একজন পুলিশ অফিসারকে নিয়ে উড়ে যেতে পারবে।

dubai-police-hoverbike-

বাইকটি যাএী ছাড়াই নিজে নিজে ৬ কিলোমিটার পর্যন্ত উড়ে যেতে পারে।

এটি ৩০০ কেজি ওজন বহন করে ঘন্টায় ৭০ কিলোমিটার গতিতে ২৫ মিনিট পর্যন্ত  উড়তে পারে।


বাইকটির উড়ার দৃশ্য দেখতে হলে নিচের ভিডিওটি দেখুন।

Scotland বিশ্বের সুন্দরতম দেশ

বিশ্বের সুন্দরতম দেশটির নাম  হচ্ছে স্কটল্যান্ড।সম্প্রতি  আন্তর্জাতিক ভ্রমণ পত্রিকা রাফ গাইড বিশ্বের সুন্দরতম দেশ গুলোর একটি তালিকা তৈরি করে  ভোটের ব্যবস্থা করে।সেই তালিকায় ২০টি দেশকে রাখা হয়,যে দেশ গুলোতে পর্যটকরা সবচেয়ে বেশি ভ্রমন করেন, সেই দেশগুলিকে রাখা হয়।

scotland
Scotland

সেই তালিকা থেকে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়ে প্রথম স্থান দখল করে স্কটল্যান্ড।আবহাওয়া, সাইট সিন, রাস্তা, পর্যটন ব্যবস্থা, সভ্যতা, ঐতিহাসিক গুরুত্ব, বিলাসিতা সব কিছুকেই রাখা হয়েছিল বিচার্য বিষয়ে। বিচার্য সব বিষয়েই একের তকমা পেয়েছে স্কটল্যান্ড ।পিছনে ফেলে দিয়েছে ফিনল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, সুইজারল্যান্ডের পর্যটকরা বলছেন, স্কটল্যান্ডে বেশির ভাগ দেখার জিনিসই তাদের নিজস্ব, প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি। কোনও কৃত্রিমতা নেই।

২ নম্বরে রয়েছে কানাডা।

canada
Canada

৩ নম্বরে রয়েছে নিউজিল্যান্ড

newZealan
NewZealan

৪ নম্বরে রয়েছে ইতালি

italy
Italy

৫ নম্বরে রয়েছে দক্ষিন আফ্রিকা

southAfrica
SouthAfrica

৬ নম্বরে রয়েছে  ইন্দোনেশিয়া

Indonesia
Indonesia

৭ নম্বরে রয়েছে  ইংলেন্ড

england
England

৮ নম্বরে রয়েছে আইস্ল্যাণ্ড

iceland
Iceland

৯ নম্বরে রয়েছে আমেরিকা

USA
USA

১০ নম্বরে রয়েছে ওয়েলস

Wales
Wales




১১ নম্বরে রয়েছে স্লোভানিয়া

slovenia
Slovenia

১২ নম্বরে রয়েছে মক্সিকো

mexico
Mexico

১৩ নম্বরে রয়েছে ভারত

India
India

১৪ নম্বরে রয়েছে পিনলেন্ড

finland
Finland

১৫ নম্বরে রয়েছে সুইজারলেন্ড

switzerland
Switzerland

১৬ নম্বরে রয়েছে পেরু

peru
Peru

১৭ নম্বরে রয়েছে নরওয়ে

Norway
Norway

১৮ নম্বরে রয়েছে আয়ারল্যাণ্ড

Ireland
Ireland

১৯ নম্বরে রয়েছে ক্রোয়েশিয়া

Croatia
Croatia

২০ নম্বরে রয়েছে ভিয়েতনাম

Vietnam
Vietnam

 

জিম্বাবুয়েতে হবে ২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্ব

২০১৮ সালের মার্চে শুরু হবে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্ব।প্রথমে বছাই পর্ব বাংলাদেশে হওয়ার কথা ছিল কিন্তু বাংলাদেশ সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করায় বাছাই পর্বের আয়োজক হিসেবে জিম্বাবুয়েকে বেছে নিয়েছে আইসিসি।

বাছাই পর্বে অংশ নেবে ১০ দল। র‌্যাংকিংয়ের নিচের দিকে থাকা টেস্ট মর্যাদা পাওয়া চার দল এবং আইসিসি ক্রিকেট লিগ চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে আসবে চার দল। আর ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট লিগের দ্বিতীয় বিভাগ থেকে বাছাই পর্বে খেলবে দুই দল।
ম্যাচগুলো অনুষ্ঠীত  হবে হারারে স্পোর্টস ক্লাব, কুইন্স স্পোর্টস ক্লাব,  বুলাওয়ে ও অ্যাথলেটিক ক্লাব মাঠে।


২০১৭ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে র‌্যাংকিংয়ে সেরা আটের মধ্যে না থাকতে পারায় দুইবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকেও বিশ্বকাপ বাছাইয় পর্বে খেলতে হচ্ছে।এদের সঙ্গে আরও খেলবে জিম্বাবুয়ে এবং টেস্ট খেলার সৃর্কীতি পাওয়া দুই নবীন দেশ আফগানিস্তান ও আয়ারল্যান্ডকেও।

icc world cup

২০১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের মূল পর্ব বসছে ইংল্যান্ডে।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সেরা কিছু সাইট

freelancer market
freelancer market

বাংলাদেশ এখন ফ্রিল্যান্সিং জগতে দ্বিতীয় অবস্থান অর্জন করেছে আর তা শুধু সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশেরই এক ঝাক তরুণ-তরুণীর অধম্য এবং ধীর-মনোবল এর জন্য। আর তাদের থেকে অনুপ্রাণীত হয়ে আজকাল অনেকেই  ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে প্রবেশ করছেন, তবে ভুলভাবে বা ভুয়া ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কষ্ট করে নানাভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন তারা। আবার অনেকেই খুঁজে পাচ্ছেন না ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার সঠিক  ক্ষেত্র।
তাদের জন্যই আজ আমি নিয়ে এসেছি কত গুলো ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট।তাহলে দেখে নিন কোন কাজের জন্য কোন সাইটে যেতে হবে।এখান থেকেই আপনার উপযুক্ত সাইটটি খুজে নিয়ে কাজে লেগে পড়ুন সফলতা অবশ্যই আসবে।

যারা লিখতে ভালোবাসেন– অনলাইন রাইটিং জবস, ডেইলি পোস্টস, কানাডিয়ান ফ্রিল্যান্স রাইটিং জবস, টেক্সটব্রোকার, জার্নালিজম জবস, মিডিয়া বিসট্রো,দ্য শেলফ, প্রো ব্লগার জবস।

সবধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায় যেসব সাইটে– ফাইভার,আপওয়ার্ক গুরু, ফ্রিল্যান্সার, উই ওয়ার্ক রিমোটলি, ফিভেরর,অনসাইট,  ফোলিয়ো,ম্যাচিস্ট, মেকানিক্যাল টার্ক, দ্য মুসে, ইনডিড, ফ্রিল্যান্সড, স্কিপ দ্য ড্রাইভ, ভার্চ্যুয়াল ভোকেশনস, র‍্যাট রেস রিবেলিওন, ওয়ার্কিং নোম্যাডস, রিমোটিভ,ফ্লেক্সজবস,পিপপ পার আওয়ার, ক্রাউড সাইট, ইউনোজুনো,জাস্ট অ্যানসার, ক্রোপ,ক্লাউড পিপস,মিফি জবস,একুয়েন্ট।

যারা শিক্ষণীয় কিছু করতে চান– টিউটর ডট কম, চিগ টিউটরস,টিউটর ভিসতা।

যারা ছবি তুলতে ভালোবাসেন-ফ্লেক্সজব, ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার জবস, ফটোগ্রাফি জবস, গেট ফটোগ্রাফি জবস, দ্য ক্রিয়েটিভ লোফট।

প্রযুক্তি বিষয়টিকে যারা ভালোবাসেন– পাওয়ারটো ফ্লাই, অথেন্টিক জবস,স্টাক ওভারফ্লো,স্লোগিগ,ডাইস,গিগস্টার,ফ্রিল্যান্সার ম্যাপ।

Toptalআপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একজন ভালো ডেভেলপার হয়ে থাকেন তাহলে Toptal আপনার জন্য একটি ভালো কাজের সাইট। অন্যান্য সাইটগুলোতে সাধারনত বিভিন্ন ধরনের কাজ থাকে । কিন্তু এখানে শুধু ডেভেলপারদের উপর ফোকাস করা হয়।

WordPressএটি ওয়ার্ডপ্রেসের একটি অফিসিয়াল জব বোর্ড। এখানে আপনি প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট, থিম কাস্টমাইজেশন, বা ওয়ার্ডপ্রেস সাইট অপ্টিমাইজেশান এই ধরনের কাজ পাবেন। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসের ভালো কাজ পারেন তাহলে সহজেই এখানে কাজ পাবেন।

Smashing Jobsপ্রোগ্রামার, ওয়েব ডিজাইনার আরও অন্যান্য অনেক জবের সুবিধাসহ এটি একটি সুন্দর একটি জব পোর্টাল।
WPHired: ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপারদের জন্য এই সাইটটি একটি খুব বড় ধরনের ভালো সুযোগ। WPHired এ ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কিত প্রোজেক্টে এ একজন ফুল টাইম ফ্রিলান্সার বা পার্ট টাইম বা ইন্টার্ননি হিসাবে কাজ করতে পারবেন।


AirPair: এটি একটি কমিউনিটি সাইট যেখানে ডেভেলপাররা একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। এটি ফ্রিলেন্সিং সাইট নয় তবে এখানে একটা ভালো নেটওয়ার্ক পাবেন, যেখান থেকে হয়তো আপনি জব পাবেন যা আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে সাহায্য করবে।

আশা করি উপরের আর্টিকেলটির তথ্য গুলি আপনাদের কাজে লাগবে। সবাইকে হ্যাপি ফ্রিলেন্সিং। 

জীবনে সফল হতে হলে যা করতে হবে

Hard work for success

আর এজন্য যা করতে হবে তা হল-

কর্মক্ষেত্র ও ব্যক্তিজীবনে ভারসাম্য:
কর্মজীবনে ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য গুরুত্ব বুঝে কাজ করতে হবে। প্রত্যেকেরই কাজের ভারসাম্য রক্ষা করার ধরন আলাদা।

আত্মসংযমের মাধ্যমে কাজের ভারসাম্য রক্ষা করা যায়। ব্যক্তিগত সময় কাটানোর ক্ষেত্রে, কাজের চাপ থাকলেও ঠাণ্ডা মাথায় কাজের গুরুত্ব যাচাই করে তারপর পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত।

সুস্থ থাকতে: সুস্থ বা ফিট থাকা এক ধরনের মানসিক অবস্থা। যখন ‘ফিট’ থাকেন তখন মনও ভালো থাকে এবং যে কোনো কাজেই বেশ উৎসাহে করা যায়। অন্যদিকে শরীর ভালো না থাকলে সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলেও অস্বস্তি লাগে। এজন্য সুস্থ থাকার ব্যপারে চেষ্টা করে যেতে হবে।

বেশি কর্মশক্তিতে আনন্দ: শরীরচর্চায় দম বাড়ে। সাধারণ ব্যায়ামে বিরক্ত লাগলে, ইন্টারনেট থেকে ছন্দময় ব্যায়ামের কৌশল অনুসরণে শরীরচর্চা করুন। এতে সময় আনন্দে কাটার পাশাপাশি নও ভালো থাকবে।

ঝুঁকি গ্রহণ অথবা ক্ষুদ্র পরিকল্পনা: উদ্যোক্তাদের তুলনায় ক্ষুদ্র-পরিকল্পনাকারীরা কখনও সফল হতে পারে না। কারণ ক্ষুদ্র-পরিকল্পনাকারীদের নতুন ও অজানা বাধা অতিক্রম করার সুযোগ কম থাকে। অন্যদিকে, উদ্যোক্তারা তাদের মেধা ও সাহসিকতা দিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যায়।


দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা: ধৈর্য ও অধ্যাবসায় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলার মূল চাবিকাঠি। প্রতিবার যে কোনো ঝামেলা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে উত্তেজিত না হয়ে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। পরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যবস্থা নিতে হবে।

success

যেকোনো File এবং website এর Virus Scan করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়া অনলাইন এর মাধ্যমে

virustotal

অনলাইনে  পিশিং সাইটের মাধ্যমে আপনার ফেইসবুক একাউন্ট বা  ইমেইল  হ্যাক হওয়া থেকে রক্ষা করা এবং যেকোনো ধরনের File বা Website ভাইরাস স্কেন করা এখন একদম সহজ।
সাধারনত অামরা ভাইরাসের আক্রমণ  থেকে রক্ষা পাবার জন্য Kaspersky, Bitdefender ,McAfee, eScan এর মত অনেক বড় বড় কম্পানির সফটয়্যার ব্যবহার করি যা অনেক ব্যয় বহুল।

আচ্ছা কেমন হত যদি Kaspersky, Bitdefender ,McAfee, eScan এবং এদের মত  আরও ৬০ থেকে ৭০ টা এন্টিভাইরাস সফটয়্যার ফ্রিতে এক জায়গায় এবং এক সাথে ব্যবহার করা যেত তাও আবার অনলাইনে!!! জি হা আমাদেরকে এরকমই সুযোগ সুবিধা  দিয়ে অাসছে  GOOGLE অনেকদিন থেকে যা হয়ত আমরা অনেকেই যানিনা।তাহলে চলোন জেনে নেয়া যাক কোথায় এবং কিভাবে  এই সুবিধাটি পাওয়া যাবে।

Virus Total এ নামেই GOOGLE এর একটি ওয়েব সাইট রয়েছে যেখানে আপনি এই সুযোক সুবিধা গুলো পাবেন।আগে জেনে নেই Virus Total সম্পর্কে , Virus Total ওয়েব সাইটটি স্প্যানিশ সিকিউরিটি কম্পানি Hispasec Sistemas ২০০৪ সালে প্রথমে বানায় তারপর ২০১২ সালে GOOGLE এই ওয়েব সাইটটি  কিনে নেয় এখন এটি GOOGLE এর অধিনেই আছে।

চলোন Virus Total কিভাবে ব্যবহার করতে হয়।আপনি যদি  কোনো ফাইল বা সফটয়্যার ভাইরাস Scan করতে চান  তাহলে এই লিংকে যান https://www.virustotal.com/#/home/upload গিয়ে আপনার ফাইলটি আপলোড দিন,নিচের ছবিটি দেখোন

আপলোড শেষ হওয়ার পর আপনি কাঙ্কিত ফলাফলটি দেখতে পাবেন।

১ নাম্বারে দেখতে পাচ্ছেন কতটি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ফাইলটিকে  Scan করেছে এবং কতটি এটিকে আনসেইফ বলছে।

আশা করছি আপনারা কিছুটা হলে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে কাজটি করতে হবে।


এখন দেখব কিভাবে পিশিং সাইট নির্ণয় করব বা কোনো ওয়েব সাইটে ভাইরাস আছে কিনা  দেখব।

টি করার জন্য এই লিংকে যান https://www.virustotal.com/#/home/url আপনার কাঙ্কিত ওয়েব সাইটের লিংক URL BOX  লেখে সার্চ বাটনে ক্লিক করোন।নিচের ছবিটি দেখুন।

আমি  একটা  ফেইসবুক পিশিং সাইটের লিংক দিয়েছিলাম তারপর দেখুন ওরা কিভাবে ধরিয়ে দিল।

আশা করি আপনাদেরকে কিছুটা হলেও বুঝাতে পেরেছি ।

 

 

 

 

বাংলায় পাইথন বই

python bangla book

পাইথন একটি ডায়নামিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেটি জয় করেছে বহু ডেভেলপারের হৃদয় । এর মধ্যে আছে গুগল, ড্রপবক্স, ইন্সটাগ্রাম, মোজিলা সহ অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠানের হাজারো প্রকৌশলী । পাইথন এমন একটি ভাষা যার গঠন শৈলী অনন্য এবং প্রকাশভঙ্গি অসাধারণ । চমৎকার এই ল্যাঙ্গুয়েজটি তাই আজ ছড়িয়ে পড়েছে নানা দিকে – ওয়েব, ডেস্কটপ, মোবাইল, সিস্টেম এ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সাইন্টিফিক কম্পিউটিং কিংবা মেশিন লার্নিং – সবর্ত্রই পাইথনের দৃপ্ত পদচারণা।

আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে – DjangoFlaskTornado ইত্যাদি ফ্রেমওয়ার্ক এর মাধ্যমে ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট করতে চাইলে পাইথন জানা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আবার ডেস্কটপ বা গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেইস সমৃদ্ধ সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য পাইথন প্রোগ্রামিং এর জ্ঞানকে ব্যবহার করা যাবে PyQT এর মত টুলকিট বা Tkinter এর মত প্যাকেজ এর সাথে। আরও আছে Kivy এর মত লাইব্রেরী।

বর্তমানে বহুল আলোচিত এবং ভবিষ্যতের প্রযুক্তির ভিত্তি ডাটা সায়েন্স এবং মেশিন লার্নিং, সর্বোপরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজ করতে চাইলে পাইথন হতে পারে নির্দ্বিধায় প্রথম পছন্দের প্ল্যাটফর্ম। কারণ, scikit-learn এর মত মেশিন লার্নিং লাইব্রেরী, Pandas এর মত ডাটা ফ্রেম লাইব্রেরী, Numpy এর মত ক্যালকুলেশন লাইব্রেরী যেগুলো এক কথায় অনন্য- এসবই আছে পাইথনের জন্য।

সিরিয়াস লোকজন ইন্টারনেট অফ থিংস নিয়ে কাজ করতে চাইলেও রাস্পবেরি-পাই, বা এরকম হার্ডওয়্যার প্ল্যাটফর্ম গুলোর সাথে পাইথনের কম্বিনেশন হতে পারে চমৎকার। আছে RPi.GPIO. আর মজার লোকজনের গেম ডেভেলপমেন্ট এর জন্য আছে PyGame.

এরকম আরও অসংখ্য প্ল্যাটফর্মে পাইথনের দৃপ্ত পদচারণা বেড়েই চলেছে আর তাই বাংলাদেশের ডেভেলপারদের মধ্যে এই ভাষাটি ছড়িয়ে দিতে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

বইটি ডাউনলোড করতে ডাউনলোড বাটনে  ক্লিক করুন।

মোবাইল ফোন দিয়ে বানিয়ে ফেলুন মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর

আমি আপনাদেরকে আজকে যা দেখাতে যাচ্ছি তা হচ্ছে কিভাবে আপনি আপনার স্মার্ট ফোন দিয়ে একটি প্রজেক্টরতৈরী করবেন আচ্ছা তাহলে আর কথা নাবাড়িয়ে কাজে চলে যাই।

আপনার স্মার্টফোন/মোবাইল ফোন দিয়ে চাইলে সহজেই মালটিমিডিয়া প্রজেক্টর বানিয়ে ফেলতে পারেন। মোবাইল ফোন দিয়ে প্রজেক্টর বানাতে খুব বেশি খরচও হবে না বা দামি ফোনেরও দরকার নেই।

যা যা লাগবে

১. একটি কার্ডবোর্ড বক্স (জুতার বাক্স হলেও চলে)

২. টেপ

৩. একটি আতশ কাচ (ম্যাগনিফাইং গ্লাস)

. একটি পেপার ক্লিপ

৫. তীক্ষ্ণধার চাকুআর

৬. আপনার স্মার্টফোন।

যেভাবে বানাবেন

১. কার্ডবোর্ড বাক্সের এক প্রান্তে আতশ কাচটির মাপ নিন। কলম বা পেন্সিল দিয়ে চারপাশে দাগ দিন।

২. এবার দাগ বরাবর চাকু দিয়ে কাটুন।


৩. এবার ভেতরের দিকে আতশি কাচটি টেপ দিয়ে ভালোভাবে আটকে দিন।

৪. এবার পেছনের দিকে ছোট্ট একটি ছিদ্র করুন যাতে স্মার্টফোনের চার্জারের তারটি প্রবেশ করানো যায়।

৫. পেপার ক্লিপটি এমনভাবে বাঁকিয়ে নিন যাতে স্মার্টফোনটি কাত করে ধরে রাখার জন্য একটি স্ট্যান্ড হয়।




কীভাবে কাজ করে

আতশি কাচটি আপনার ফোনের যেকেনো ভিডিওর উল্টো বিম্ব তৈরি করবে। সোজা বিম্ব দেখতে মোবাইল স্ক্রিনটি উল্টো করে রাখতে হবে অথবা বাক্সটিই উল্টো করে স্থাপন করতে হবে। এর জন্য একটি অ্যাপসও ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

ভালো ছবি পেতে ফোনের ব্রাইটনেস সর্বোচ্চ রাখতে হবে। আর এ কারণে দ্রুত ব্যাটারির চার্জ শেষ হবে। এই সমস্যা কাটাতেই চার্জারের জন্য একটি ছিদ্র করতে বলা হয়েছিল। চার্জারটি সব সময় ফোনে লাগিয়ে রাখুন। 

 আপনাদের যেকোনো ধরণের মোবাইলের সমস্যার কথা আমাদের জানাতে কমেন্ট বক্স এ আপনার কথা গুলু লিখে পাঠান আমরা চেষ্টা করবো আপনার সমস্যার সমাধান দিতে।

আমরা সব সময় চাইব আপনাদের যেন ভাল কিছু দিতে পারি।

ধন্যবাদ