Kids Coding-Google Doodle বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং ভাষার 50 বছর উদযাপন করছে

Google Doodle

Google Doodle ‘Kids Coding’  গুগল ডুডল  বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং ভাষার 50 বছর  উদযাপন করছে।

Google Doodle

গুগলের হোমপেজে গেলে দেখা যাচ্ছে একটি খরগোশ এর গেম ।
এই অনন্য doodle কম্পিউটার বিজ্ঞান শিক্ষা সপ্তাহ (CSEdWeek) উদযাপন করতে গুগল এর প্রথম কোডিং doodle এবং 50 বছরের বাচ্চাদের কোডিং ভাষা উদযাপন করতে লাগানো হয়েছে। গুগল ডুডলস এর একটি টুইটে বলেছে যে এটি গুগলের “কোডিং #GoogleDoodle” এর প্রথম কোডিং বাচ্চাদের কোডিং ভাষা গুলির সুবর্ণজয়ন্তী বছর হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ।

এই  গুগল ডুডল গেমটিতে ব্যবহারকারীকে কোড ব্লক ব্যবহার করে গাজর সংগ্রহ করতে বলা হয় । গেমটিতে ছয়টি স্তর আছে এবং প্রতিটি স্তরের আগে, একটি টিউটোরিয়াল রয়েছে যা ব্যবহারকারীকে কোড কোডিং ভাষা ব্যবহার করে কোড ব্লক শিখতে সাহায্য করে। খেলার মধ্যে, একটি ছোট খরগোশ এগিয়ে একটি  করে গাজর তোলে এবং শিশুদের জন্য স্ক্র্যাচ প্রোগ্রামিং ভাষা উপর ভিত্তি করে ব্লক কোডিং একসঙ্গে snapping দ্বারা সব গাজর সংগ্রহ করে।

ডুডলটি তৈরি করেছে  গুগল ডুডল দল, গুগল ব্লকলি টিম এবং এমআইটি স্ক্র্যাচ এর গবেষক!

সাবমেরিন কিভাবে কাজ করে?

Submarine bangla

আপনার কি কখনো জানতে ইচ্ছে হয়েছে সাবমেরিন কিভাবে কাজ করে? অনেকের মনেই প্রশ্ন আছে সাবমেরিন কিভাবে চলে এবং কিভাবে পানিতে ভাসে ও আবার পানির নিচে চলে যায়। বিষয়টি তেমন জটিল কিছু না সাবমেরিন মূলত কাজ করে প্রাচীন গ্রীক বিজ্ঞানী আর্কিমিডিসের “ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক থিওরী” উপর ভিত্তি করে।এই থিওরীর উপর ভিওি করেই ১৬২০ সালে কর্ণেলিয়াস জ্যাকবসজুন ড্রেবেল নামীয় একজন ডাচ কর্তৃক প্রথম নৌযানবাহন হিসেবে সাবমেরিন আবিস্কার করেন।
ব্যালাস্ট ট্যাঙ্ক থিওরী হল কোন অদ্রব্য বস্তুকে পানিতে ডোবালে তা নিজের আয়তনের সমপরিমান পানি অপসারিত করবে। সোজা কথায় অপসারিত পানির ভরের থেকে পানিতে ডোবানো জিনিসটি যদি হালকা হয় তবে তা ভেসে থাকতে পারে।বিষয়টাকে আরও সহজে ও ভেঙ্গে  বলছি যাতে আপনারা সহজে বুঝতে পারেন ।

একটি খালি প্লাস্টিকের বোতলে যদি বাতাস ভরা হয় তখন কিন্ত বোলতটি পানিতে ভেসে থাকবে। ঠিক যদি আবার বোতলটিতে নতুন করে পানি ভর্তি করে দেওয়া হয় তবে সকল বাতাস বের হয়ে যাবে বোতলটি ভারী হয়ে গিয়ে পানিতে ডুবে যাবে। আবার যদি অর্ধেক বাতাস বোতলে রাখা হয় তবে বোতলটি অর্ধনিমজ্জিত অবস্থায় ভেসে থাকবে সেইম সূত্র অবলম্বন করে সাবমেরিন পরিচালিত হয়।

একই সূত্র ফলো করে সাবমেরিনে কিছু ব্যালাস্ট ট্যাংকার থাকে এর ভিতরে পানি ও বাতাস ডুকানো হয় যন্ত্রের সাহায্যে। যখন সাবমেরিন ডুবানোর দরকার পরে তখন এইসব ব্যালাস্ট ট্যাংকারে পানি ডুকিয়ে দেওয়া হয় ফলে সাবমেরিনটি ভারী হয়ে পানিতে ডুবে যায়। আবার যখন ভাসানোর দরকার পরে তখন ব্যালাস্ট ট্যাংকারের পানি গুলি বের করে যন্ত্রের সাহায্যে দ্রুত বাতাস ডুকতে থাকে ফলে সাবমেরিন পানির উপরে ভেসে উঠে।
তবে এতে করে সাবমেরিনের ভিতরে চাপের কোন পরিবর্তন হয়না কারণ হল এতে উন্নত মানের ষ্টীল, টাইটেনিয়ামের মতন ধাতু ব্যাবহার করা হয়। এইসব ধাতুর কারণে শুধু সাবমেরিনের ভিতরে নয় এর বাইরেরও পানি প্রচণ্ড চাপ সহ্য করার মতন ক্ষমতা থাকে।

সাবমেরিনের ভিতরে অক্সিজেন সরবরাহ করার জন্য যন্ত্রের সাহায্য নিয়ে অক্সিজেন তৈরি করা হয়।

অনেকে প্রশ্ন করেন পানির কত নিচে পর্যন্ত যেতে পারে সাবমেরিন। আসলে সাবমেরিনের একটা নিদিষ্ট রেঞ্জ থাকে সেই রেঞ্জের  নিচে গেলে সাবমেরিনটির দুর্ঘটনায় ঘটবে । বর্তমানের আধুনিক সাবমেরিন গুলি মধ্যে সবচেয়ে বেশী চাপ নিতে সক্ষম মার্কিন পারমাণবিক সাবমেরিন ও রাশিয়ান সাবমেরিনগুলি, মার্কিন সাবমেরিন গুলি ৪৫০০ ফুটের নিচে যেতে পারে না। যদি যায় তবে পানির বিশাল চাপে সাবমেরিন চ্যাপ্টা বানিয়ে ফেলবে।



সাবমেরিন কতদিন পানির নিচে থাকবে তা নির্ভর করে মূলত কতদিনের জ্বালানি আছে ও ক্রদের খাদ্য কি পরিমাণ রিজার্ভ আছে। যদি ডিজেল সাবমেরিন হয় তবে ডিজেল নেভার জন্য কিছুদিন পরেই উপরে আসতে হয়। আর যদি পারমাণবিক সাবমেরিন হয় তবে একবার জ্বালানি নিয়ে এটি একটানা ২৫ বছর বা আরও বেশী সময় পানির নিচে থাকতে পারবে কিন্ত ক্রদের খাদ্যর জন্য তাকে উপরে আসতেই হবে।কারণ পারমাণবিক সাবমেরিন নিজে ২৫ বছর বা আরও বেশীদিন পানির নিচে থাকতে পারবে কিন্ত ভিতরের মানুষের জন্য ৬ মাস পরে উপরে আসতেই হবে। সাবমেরিনে ৬ মাসের বেশী খাবার মজুদ রাখা যায় না।
আশা করি সাবমেরিন নিয়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন।

ব্লগ(Blog) কি?

what is blog

ব্লগ(Blog) কি? যারা ব্লগিং করেন বা ব্লগিং শুরু করতে চান তাদের অবশ্যই জানা থাকা উচিৎ যে ব্লগ জিনিসটি আসলে কি এবং এটা কবে থেকে শুরু হয়েছে। আজ আমি এই লেখাতে আপনাদের ব্লগ সম্পর্কে সম্পূর্ন ধারনা দেয়ার চেষ্টা করব ,তাহলে চলোন শুরু করি।

Blog শব্দটির উৎপওি Weblog থেকে। ১৯৯৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর মার্কিন নাগরিক জন বার্জার সর্বপ্রথম Weblog শব্দটি ব্যবহার করেন।এর ঠিক দুই বছর পর ১৯৯৯ সালের এপ্রিল এবং মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে পিটার মহোলজ নামে এক ব্যাক্তি Weblog  শব্দটিকে ভেঙ্গে দুই ভাগ করেন – We Blog এর পরই সারা বিশ্যব্যাপী ব্লগ(Blog) জনপ্রিয় হতে শুরু করে। ইংরেজী Blog শব্দের অর্থে Oxford Dictionary তে বলা হয়েছে- Blog is a personal record that somebody puts on their website giving an account of their activities and opinions and discussing places on the Internet they have visited.

কাজেই কোন একটি নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে কোন বিষয়কে পাঠকদের মতামত প্রদানের জন্য তুলে ধরাকে ব্লগিং বলে। মত প্রকাশের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসাবে এই ব্লগ আমাদের জীবন যাএায় এনেছে  নতুন মাএা। ব্লগ মূলত এক ধরনের ওয়েবসাইট, তবে সাধারন ওয়েব সাইট থেকে ব্লগের মূল পার্থক্য হল ওয়েব সাইট আপডেট করা হয় অনিয়মিত ভাবে অপরদিকে ব্লগ আপডেট করা হয় নিয়মিত ভাবে।এমনকি কিছু কিছু ব্লগ প্রতি মিনিটে আপডেট করা হয়। যারা ব্লগে মতামত প্রকাশ করে বা পোস্ট দেয় তাদেরকে ব্লাগার বলা হয়।

আশা করি ব্লগ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারনা দিতে পেরেছি।

প্রযুক্তির ইতিহাসে যা কিছু প্রথম

The-internet bangla cyber

আজ প্রযুক্তি দুনিয়ার কিছু অজানা এবং বেশ প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস নিয়ে আলোচনা করব যা পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম ঘটেছিল। আমরা যে ইন্টারনেট প্রতিনিয়ত ব্যবহার করি, এই ইন্টারনেটের বয়স কত জানেন? এই ইন্টারনেটের বয়স এ বছর ৪৮ চলছে। এই ৪৮ বছরের ইন্টারনেটের দুনিয়ায় যা কিছু প্রথম ঘটেছিল তা নিয়েই আজকের এই আয়োজন, তাহলে চলোন শুরু করা যাক।

প্রথম সার্চ ইঞ্জিণ (১৯৯০):

First Search Engine এর ছবি

ইন্টারনেটে যে কেনো তথ্য খোঁজার জন্য আমরা প্রতিদিন অনেকবারই সার্চ ইঞ্জিণ ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকি। যেমন গুগল ওয়েবসাইটটি এখন সার্চ ইঞ্জিণ হিসেবে পৃথিবীতে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর সর্বপ্রথম সার্চ ইঞ্জিণ এর সম্পর্কে ?

১৯৮৯ সালে McGill University তে মাস্টার্স ডিগ্রিতে পড়ার সময় তরুণ কম্পিউটার সাইন্টিস Alan Emtage কে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিস্টেম এডমিনিস্টেটরের পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তখন তিনি দেখেন যে, স্টুডেন্টদের জন্য প্রতিনিয়ত অনলাইন ঘেঁটে সফটওয়্যার খোঁজা একটি কস্টকর এবং বোরিং জিনিস হয়ে গিয়েছি। তারপর তিনি একটি স্ক্রিপ্ট সেট তৈরি করেন যেটি ভার্সিটির সিস্টেম ডাটাবেজ থেকে অটোমেটিক্যালি রানিং হয়ে সহজ ভাবে তথ্য  ডাউনলোড করে দেয়।

তার এই স্ক্রিপ্টের কার্যকারিতা চারিদিকে ছড়িয়ে গেলে, তারই দুইজন কলিগ Bill Heelan  এবং J. Peter Deutsch তিনজন মিলে ১৯৯০ সালে Archie নামের একটি অনলাইন সার্চ ইঞ্জিণ নির্মাণ করে ফেলেন! Archie নামটি Archive নাম থেকে নেওয়া হয়েছে, শুধু অক্ষরটি বাদ দিয়ে।

প্রথম ইমেইল (১৯৭১):

First email

ব্যক্তিগত কিংবা অফিসিয়াল কাজে আজকাল আমরা প্রায়ই ইমেইলের আদান-প্রদান করে থাকি! কিন্তু দুনিয়ার সর্বপ্রথম ইমেইল কবে পাঠানো হয় তা কি জানেন?? সেই ১৯৭১ সালে! ১৯৭১ সালের শেষ দিকে Ray Tomlinson নামের একজন ইঞ্জিনিয়ার টিনেক্স নামের একটি টাইম শেয়ারিং সিস্টেম নিয়ে কাজ করছিলেন। তিনি সিপিনেট এবং SNDMSG নামের দুটি প্রোগ্রামকে একত্রে কাজে লাগিয়ে সর্বপ্রথম নেটওর্য়াক ইমেইল পাঠাতে সক্ষম হন!

এই ঘটনার আগে ১০ বছর পর্যন্ত শুধুমাত্র একটি কম্পিউটারের এক ইউজার থেকে অন্য ইউজারে ইমেইল পাঠানো যেতো, কিন্তু তিনি সর্বপ্রথম দুটি কম্পিউটারের নেটওর্য়াকে ইমেইল পাঠাতে সক্ষম হন। আজকাল ইমেইলের পাঠানোর বৈশিষ্ট্যগুলো তখনও ঠিক একই ভাবে  ব্যবহৃত হয়েছিল। যেমন @ চিহ্ন দিয়ে ইউজারনেম এবং হোস্ট কম্পিউটারের নাম বিভক্ত করে নেওয়া। দুনিয়ার প্রথম নেটওর্য়াক ইমেইল ১৯৭১ সালে পাশাপাশি অবস্থিত দুটি কম্পিউটারের মধ্যে পাঠানো হয়েছিল!

প্রথম ওয়েবসাইট (১৯৯১):

প্রথম ওয়েবসাইট

৬ আগস্ট, ১৯৯১ সালে টিম বার্নার্স-লি ও তাঁর কোম্পানি নেক্সট কম্পিউটারের উদ্যোগে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রোজোক্টের অংশ হিসেবে ফ্রান্সের একটি অংশে চালু হয় বিশ্বের প্রথম ওয়েবসাইট।পৃথিবীর প্রথম ওয়েবসাইটটি এখনও চালু রয়েছে কিন্তু।নিজেই সাইটটিতে ভিজিট করে দেখে নিন পিৃথিবীর প্রথম ওয়েবসাইটটি দেখতে কেমন এবং এতে কি আছে সাইটটির অ্যাড্রেস  http://info.cern.ch/hypertext/WWW/TheProject.html 

প্রথম সোশিয়াল নেটওয়ার্কিং সাইট (১৯৯৫):

The first social networking site

সোশাল নেটওয়ার্কিং এর সবথেকে জনপ্রিয় ওয়েবসাই ফেসবুকের জন্মকাহিনী অনেকেই জানেন, ২০০৪ সালে ফেসবুকের জন্ম হয়। কিন্তু দুনিয়ার সর্বপ্রথম সোশিয়াল নেটওয়ার্কিং সাইটের ব্যাপারে জানেন কি?

দুনিয়ার সর্বপ্রথম সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট হচ্ছে classmates.com এটি ১৯৯৫ সালে Randy Conrads এর দ্বারা চালু করা হয়। তখন এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো, আমেরিকায় সাবেক হাই স্কুল বন্ধুদেরকে ইন্টারনেটে একত্র করে তাদের বর্তমান লাইফ স্টোরিগুলোকে একে অপরের সাথে শেয়ার করা। প্রথমে সাইটের নির্মাতা Randy Conrads তার সাবেক মিলিটারী স্কুলের বন্ধুদের সাথে কমিউনিকেট করা শুরু করলেও পরবর্তীতে সাইটটি অন্যদের কাছেও ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হওয়া শুরু করে।

প্রথম ওয়েব ব্রাউজার (১৯৯১):

First web browser এর ছবি ফলাফল

টিম বার্নার লি ১৯৯১ সালে দুনিয়ার সর্বপ্রথম ব্রাউজার WorldWideWeb তৈরি করেন। পরবর্তীতে তিনি এটির নাম Nexus এ পরিবর্তন করে দেন কারন এই নামটির সাথে web এর নামের মিল থাকায় স্বাভাবিকভাবেই একটি কনফিউশন তৈরি হতো।

১৯৯১ সালে একটি ইউরোপিয়ান কোম্পানি Cern এর নিউক্লিয়ার রিচার্জের জন্য টিম বার্নার লি এই WorldWideWeb ব্রাউজারটি তৈরি করে থাকেন। WorldWideWeb ব্রাউজারটি শুধুমাত্র Nextstep প্লার্টফর্মে চালানো যেতো। Nextstep প্লার্টফর্মটি অ্যাপেলের ম্যাক ওএস এক্স এর আগের সংস্করণ হিসেবে পরিচিত। তবে Nextstep প্লার্টফর্মটি জনসাধারণের জন্য তৈরি করা হয়নি বিধায় WorldWideWeb ব্রাউজারটিও জনসাধারণের ব্যবহার করার সুযোগ হয়ে উঠে নি।

কিন্তু ১৯৯৩ সালে ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমের জন্য সর্বপ্রথম জনসাধারণের ব্যবহার উপযোগী ওয়েব ব্রাউজার Mosaic রিলিজ করা হয়। Mosaic ব্রাউজারটি বার্নার লি’র সার্ভারেই তৈরি করা হয়, তবে এটায় গ্রাফিক্স, সাউন্ড এবং ভিডিও ক্লিপসের ফিচার যুক্ত করে রিলিজ করা হয়।

প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস (১৯৭১):

সম্পর্কিত ছবি

ম্যাথমেটিশিয়ান জন ভন নিউম্যান ১৯৪৯ সালে কম্পিউটার প্রোগ্রামগুলোকে নিজে থেকেই পরিবর্তন করতে পারে এমন একধরণের প্রোগ্রামের নাম কম্পিউটার ভাইরাস এবং ওর্মস দিয়ে একটি থিউরি প্রদান করে গিয়েছিলেন। তার এই থিউরী মোতাবেক দুনিয়ার প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস হিসেবে ক্রিপার কে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। ক্রিপার ভাইরাসটি ১৯৭১ সালে আরপানেট নাম একটি কম্পিউটারে ইনফেক্ট করে।

ক্রিপার ভাইরাস টি BBN কোম্পানির বব থমাস নামের একজন ইঞ্জিনিয়ার তৈরি করেন। তিনি ক্রিপার ভাইরাসকে শুধু পরীক্ষামূলক ভাবে তৈরি করেছিলেন। ক্রিপার আক্রান্ত কম্পিউটারে শুধু ”Im the creeper: catch me if you can” বার্তাটি প্রদর্শিত হতো, ক্রিপার কোনো ক্ষতি করার জন্য তৈরি করা হয়নি। ক্রিপারের এই বার্তার উপর ভিক্তি করেই দুনিয়ার প্রথম এন্টিভাইরাস  “দ্যা রিপার” তৈরি করা হয়! দ্যা রিপার এন্টিভাইরাসও সিস্টেমের সর্বত্র ছড়িয়ে গিয়ে ক্রিপার ভাইরাসকে সনাক্ত করে সেটিকে মুছে দেয়।

প্রথম ইউটিউব ভিডিও (২০০৫):

The first YouTube video এর ছবি ফলাফল

জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইউটিউবের সর্বপ্রথম ভিডিও কোনটি সেটি জানেন কি?? সাইট নির্মাণের পর ২০০৫ সালের ২৩ এপ্রিল “Me at the zoo” শিরোনামে একটি ১৮ সেকেন্ডের ভিডিও আপলোড করা হয়। এবং এই ভিডিওটিই হচ্ছে ইউটিউবের সর্বপ্রথম ভিডিও! এই ভিডিওটি স্যান ডিয়াগোর চিড়িয়াখানায় হাতিদের সামনে থেকে শুট করা হয়েছিল। ভিডিওটি হাস্যকর হলেও এই টিউনটি লেখা পর্যন্ত ভিডিওটি 43,590,133 বার দেখা হয়েছে!! কি আজব তাই না??


তো আজকের এই ইন্টারনেটের সর্বপ্রথম কিছু বিষয় নিয়ে আরটিকেলটি শেষ করছি এখানেই ! আরটিকেলটি সম্পর্কে মতামত জানাতে কমেন্ট করতে ভুলবেন না যেন! আজ এ পর্যন্তই। আরটিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

 

অকালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যার সমাধান জেনে নিন

পাকা চুলের সমাধান

অকালে চুল পেকে যাবার মতো বিব্রতকর সমস্যায় ভুগতে হয় অনেকেই। এই সমস্যাটি যে কোন বয়সের ছেলে অথবা মেয়ের  দেখা দিতে পারে। অকালে চুল পেকে যাবার পেছনে থাকতে পারে বিশেষ কিছু কারণ। তার মাঝে অন্যতম কিছু কারণ হল জিনগত সমস্যা, বংশগত সমস্যা, স্বাস্থ্যগত সমস্যা, চুলে মেলানিনের অপ্রাতুলতা প্রভৃতি। এছাড়াও আরও অনেক কারণে চুল পেকে যাবার সমস্যাটি দেখা দেয়। 

যাদের অকালে চুল পেকে যাবার সমস্যাটি রয়েছে তারা অনেক সময় এ থেকে পরিত্রান পাবার উপায় খুঁজে থাকেন,কিন্তু সঠিক সমাধান পাচ্ছেন না। আজকের এই লেখাতে আমি খুব সহজ কিছু উপাদান ব্যবহার করে সহজ উপায়ে চুল পেকে যাবার প্রতিকার তুলে ধরলাম। এই সকল উপাদান চুলে পুষ্টি জোগাতে এবং চুলে মেলানিন এর মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। যার ফলে সাদা হয়ে যাওয়া চুল গাঢ় হতে শুরু করে।

পেঁয়াজের রস

পেঁয়াজে থাকা কিছু বিশেষ এনজাইমের জন্যে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা কমে যায়। ক্ষেত্র বিশেষে বন্ধ হয়ে যায় এবং চুল কালো হতে শুরু করে। নিয়মিত ভিত্তিতে চুলে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করলে খুব ভালো ও দ্রুত উপকার পাওয়া সম্ভব হয়।

ব্যবহারবিধি

পেঁয়াজ ছেঁচে নিয়ে তার রস চুলের গোঁড়ায় সরাসরি লাগাতে হবে। পুরো মাথার চুলে পেঁয়াজের রস লাগানো হয়ে গেলে ২০-৩০ মিনিট সময় অপেক্ষা করতে হবে। এরপর ঠাণ্ডা অথবা সাধারণ তাপমাত্রার পানি দিয়ে চুল ভালোভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহারে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখা যাবে।

রঙ চা

রং চা সাদা হয়ে যাওয়া চুলের সমস্যা দূর করতে এবং চুলের রঙ গাড় করতে খুব ভালো কাজ করে থাকে। এটা চুলের পুষ্টি জোগাতে এবং চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে থাকে।

ব্যবহারবিধি

এক কাপ পরিমাণ রঙচা তৈরি করে সেটা ঠাণ্ডা করে এরপর চুলে দিতে হবে। চুলে পানিটি দেওয়ার পর ১৫-২০ মিনিট সময় অপেক্ষা করে এরপর সাধারণ পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

মেহেদীপাতা

চুলের পেকে যাওয়ার সমস্যার ক্ষেত্রে অন্যতম সহজ সমাধান হলো মেহেদীপাতা ব্যবহার করা। সাদা হয়ে যাওয়া চুলকে একদম গোঁড়া থেকে পুষ্টি জোগাতে এবং চুলের সাদাভাব ঢেকে ফেলতে মেহেদীপাতা সবচাইতে দারুণ কাজ করে। চুলের পাকাভাব কমানোর পাশাপাশি চুলকে শক্ত করার জন্যেও মেহেদীপাতা দারুণ উপকারী প্রাকৃতিক উপাদান।

ব্যবহারবিধি

মেহেদীপাতা ভালোভাবে বেটে নিয়ে সেটা চুলের গোঁড়া থেকে শুরু করে একদম আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। এরপর এক ঘণ্টা সময় কিংবা তারও অধিক সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে যেন চুলের মেহেদী বাটা শুকিয়ে আসে। শুকিয়ে গেলে হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে।

আমলকী

চুলের যেকোন সমস্যার ক্ষেত্রে আমলকীর ব্যবহার অগন্য। আমলকী রক্ত চলাচলের উপর প্রভাব ফেলে থাকে বলে চুলের গোড়া মজবুত হয়। একইসাথে প্রাকৃতিক এই উপাদান চুলের মেলানিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে।

ব্যবহারবিধি

নারিকেল তেলের সাথে আমলকির রস মিশিয়ে নিয়ে হালকা তাপে গরম করতে হবে। এরপর কুসুম গরম আমলকী তেল মাথার ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট ধরে ম্যসাজ করতে হবে। ম্যাসাজ করা হয়ে গেলে এক ঘণ্টা মাথায় তেল রেখে দেওয়ার পর হারবাল যেকোন শ্যাম্প্যু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ বার এই উপায়ে আমলকী তেল তৈরি করে চুলে যত্ন করে লাগালে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা কমে যাবে এক মাসের মাঝেই।

আলুর খোসা

জনপ্রিয় সবজী আলু আমাদের সবার বাসাতেই থাকে। আলুর খোসা ছিলে ফেলার পর নিশ্চয় ফেলে দেওয়া হয়। তবে আজকে আলুর খোসার চমৎকার এই ব্যবহারটি জানার পরে আলুর খোসা আর ফেলে দেবার প্রয়োজন হবে না। আলুর মতো আলুর খোসাতেও থাকে প্রচুর পরিমাণে স্টার্চ অথবা শ্বেতসার। যা খুব দারুণভাবে চুলের পেকে যাবার সমস্যার ক্ষেত্রে সমাধান স্বরূপ কাজ করে থাকে।

ব্যবহারবিধি

এক মুঠো  আলুর খোসা ফুটন্ত পানিতে দিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট সময় পর চুলার আগুন বন্ধ করে দিতে হবে। এরপর পাতিলের পানি ঠাণ্ডা করে ফেলতে হবে। আলুর খোসাগুলো ছেঁকে ফেলে দিয়ে এই পানিটি দিয়ে চুল খুব ধীরে ধীরে ধুয়ে ফেলতে হবে। পাঁচ মিনিট সময় চুলে এই পানি রেখে দেবার পর হালকা উষ্ণ পানির সাহায্যে চুল আবারও ধুয়ে ফেলতে হবে।


শীত কালে ঘুরতে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশের অসাধারণ কিছু জায়গা

Lala-Khal ‍sylhet

বাংলাদেশ এমন একটি  মনোমুগ্ধকর দেশ যেখানে এক এক সময়ে বিভিন্ন মৌসুমের মজা উপভোগ করার সুযোগ পাওয়া যায়।  শীত কাল আমাদের মধ্যে এক অদ্ভুত প্রকারের  ঠান্ডার অনুভূতি নিয়ে আসে। এই সময়েই পর্যটন এলাকাগুলোতে দেখা যায় প্রচুর পরিদর্শকের  ভিড়।  শীত কালে অলসতার চাদর খুলে আসুন ঘুরে আসি এমন সব জায়গায়।

লালাখাল
লালাখাল

লালাখাল
সিলেটের অপূর্ব এক নদীর নাম লালাখাল। ভারতের চেরাপুঞ্জি পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে এই নদীর উৎপত্তি। শীতের সময় চমৎকার নীল বর্ণ ধারণ করে নদীর জল। এই সময় লালাখাল দেখা তাই মিস করা ঠিক নয় একদমই। আর সিলেট মানেই তো মেঘ পাহাড়ের মিতালী। দূরে পাহাড়ের সারি, ভেসে চলা মেঘ আর খুব কাছে নীলাভ সবুজ লালাখালের জল এর মাঝে নৌকায় ভেসে চলা এ যেন স্বর্গীয় এক সময়ের অবতাড়ণা।

কক্সবাজার
কক্সবাজার

কক্সবাজার
শীতে কক্সবাজারকে এক অন্য রুপে দেখা যায়। যেহেতু এই মৌসুমে কক্সবাজারকে দেখতে এক অন্যরকম রুপে দেখা যায়, হিমেল হিমেল বাতাস অন্যদিকে সমুদ্র থাকে অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় শান্ত প্রকৃতির। বিশেষ করে  শীতের সকালে হালকা রৌদ্র আবহাওয়ায় সমুদ্র সৈকতকে এক অন্যরকম দেখতে। ঠিক এই সময়টাই সমুদ্র সৈকতে  নানা দিক থেকে  আসা পাখির ঢল দেখা যায়। পর্যটকদের জন্য রয়েছে সব প্রকারের সুযোগ সুবিধা। এই সময়ে পর্যটকদের প্রতি লক্ষ করে সিকিওর সিস্টেম আরো জোরদার করা হয়।

সেন্টমার্টিন
সেন্টমার্টিন

সেন্টমার্টিন
‌যদি আপনি বিকেলের অপুর্ব দৃশ্য মিস করতে না চান এবং যদি আপনি শান্ত পরিবেশ পছন্দ করেন যেখানে রয়েছে  নিবুনিবু সুর্য ডুবার দৃশ্য।সুর্যাস্তের সময় সমস্ত সেন্টমার্টিনের চেহারাটাই পালটে দেয়। অন্যদিকে পর্যটক কম থাকায় সেন্টমার্টিনের বিচে পাওয়া যায় শান্ত প্রকৃৃতির দেখা। সেন্টমার্টিনে এখন শুরু হয়েছে রোমাঞ্চকর স্কুবা ডাইভিং। নীল সমুদ্রের গহিনে চলে যেতে পারবেন আপনি। উপভোগ করতে পারবেন সমুদ্রের নীচের জগত। যারা স্কুবা করতে চান না তারা স্নোরকেলিং করতে পারেন। ভাটার সময়টায় হেঁটেই যেতে পারবেন ছেঁড়া দ্বীপ। সারা বিচে বিছানো চিকচিকে সাদা বালি, তার ফাকে ফাকে নানা রঙের শামুক ঝিনু্কে। সব মিলিয়ে পাওয়া যায় অন্যরকম জগত।

কুয়াকাটা এর ছবি ফলাফল
কুয়াকাটা

কুয়াকাটা
সুর্যের দুটি মনোরম দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে কুয়াকাটা নাম সবার আগে। কারন এক দিকে রয়েছে সমুদ্র সৈকতের শো শো আওয়াজ এবং অপরদিকে রয়েছে সুর্যদয় এবং সুর্যাস্তের এক অপরুপ দৃশ্য।
পর্যটকের আনাগোনা কম থাকায় সমুদ্র সৈকত থাকে শান্ত প্রকৃতির। শুধু কুয়াকাটার সমুদ্র সৈকতেই নয় দেখার মত আছে ফাতরার বন, চর গঙ্গামতি, সীমা বৌদ্ধমন্দির, মিশ্রীপাড়া বৌদ্ধমন্দির ইত্যাদি।

সুসং দুর্গাপুর নীল জলের কেয়ারি লেক এর ছবি ফলাফল
সুসং দুর্গাপুর নীল জলের কেয়ারি লেক

সুসং দুর্গাপুর নীল জলের কেয়ারি লেক

এখানে আছে চমৎকার একটি নীল জলের লাইমস্টোন লেক। বিরিশিরি নামেই খুব বেশি পরিচিত জায়গাটি। লেকের অদ্ভুত রং, লেক ঘেষা বর্ণিল মাটির পাহাড় সবকিছুই অনন্য করেছে জায়গাটিকে। কিন্তু জলের এই রং দেখার সবচেয়ে উপযুক্ত সময় কিন্তু শীতকাল। এখানে লাইমস্টোন লেক ছাড়াও দেখার আছে সোমেশ্বরী নদী, সুসং রাজার বাড়িসহ আরও অনেক কিছু। আর এমন জায়গায় যেতে কারি মন না চায় যেখানে শুধু রয়েছে শান্তির খনি অপরূপ দৃশ্যের ভান্ডার। আজি বেরিয়ে যান এরকম অমুল্য ভান্ডারের খোজে।



এই প্রথম বাংলাদেশে আসছে রোবট সোফিয়া

Robot sufia

সোফিয়ার সম্পর্কে হয়ত অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না ,যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি সোফিয়া নামের রোবটটি খ্যাতনামা হলিউড অভিনেত্রী অড্রে হেপবার্নের চেহারার আদলে ২০১৫ সালে তৈরি করা হয়।এই রোবটটি দেখতে একদম অবিকল মানুষের মত, এবং কথা-বার্তা ও একদম মানুষের মত  বলতে পারে। এই যন্ত্রমানবী প্রশ্ন শুনে তার উত্তরও দিতে পারে এবং প্রশ্নও করতে পারে।অবাক করা বিষয় হচ্ছে গত অক্টোবরেই রোবটটিকে সৌদি আরবের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে।রোবটটি তৈরি করেছে হংকংভিত্তিক কোম্পানি হ্যান্সন রোবোটিক্স।

সম্পর্কিত ছবি

আগামী ৬ থেকে ৯ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড-২০১৭’ এ থাকবে সোফিয়া, যাকে এবারের ‘চমক’ বলছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।পলক বলেন, “আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাতে চাই। আমরা এবার ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে পৃথিবীর প্রথম সোস্যাল রোবট ‘সোফিয়া’কে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এই রোবট নির্মাতা হ্যান্সনও আসছেন। তারা ৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবেন।আমরা দেখব এই রোবট কীভাবে মানুষের সাথে ইন্টারঅ্যাকশন করে। সারা পৃথিবীর খবর রাখে, ফান করে, কিছু জিজ্ঞাসা করলে জবাব দেয়”


ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের প্রথম দিন ৬ ডিসেম্বর দুপুর আড়াইটা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের হল অব ফেমে থাকবে ‘সোফিয়া’।৬ ডিসেম্বর এই তথ্য ও প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় মন্ত্রী পর্যায়ের এক সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন।

এবারের আয়োজনে সফটওয়্যার শোকেসিং, ই-গভর্নেন্স এক্সপো, মোবাইল ইনোভেশন, ই-কমার্স এক্সপো, স্টার্ট-আপ বাংলাদেশ জোন ছাড়াও আইসিটি সংশ্লিষ্ট ২৯টি সেমিনার, ডেভেলপমেন্ট পার্টনার্স কনফারেন্স, গেমিং কনফারেন্স, আইসিটি এডুকেশন কনফারেন্স হবে।

 

গাঁজা সেবন সম্পর্কে অবাক করা কিছু তথ্য

marijuana pic bangla cyber

বিশ্বজুড়ে গাঁজা নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে ।কেউ বলছেন গাঁজা মানুষের ক্ষতি করছে আবার কেউ বলছে গাঁজা মানব দেহের জন্য উপকারি। তাহলে চলোন আজ গাঁজার সত্যিকারের রহস্যটা জেনে নেওয়া যাক।

অনেক দিন থেকেই  চিকিৎসা বিজ্ঞানের নানা বিভাগ এই মারিজুয়ানা (গাঁজা) নিয়ে গবেষণা করে আসছে।আজ সেই সব গবেষণা থেকে তুলে ধরব গাঁজা সেবনে শরীরের যে ৫ রকম প্রতিক্রিয়া ঘটে তার  তথ্য।

১| অনেকেই ধারণা করেন ক্যান্সার নিরাময়ে গাঁজা গুরুত্ব আছে। কিন্তু আপনি শুনলে এবার আঁতকে উঠতে পারেন এক গবেষণার ফলাফল শুনে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত সাউদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের গবেষণায় দেখা যায় গাঁজা সেবনে পুরুষের অণ্ডকোষে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

সম্পর্কিত ছবি

২| আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশনের গবেষণায় দেখা যায় মানুষের শরীরের ধমনী ও শিরা অনেকাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় গাঁজা সেবনে। সিগারেটের মত করে গাঁজা ধোয়া নেওয়ার ফলেও ক্ষতিগ্রস্ত হয় মানুষের স্বভাবিক রক্ত চলাচল সিস্টেম।



৩| নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানীর গবেষণায় পাওয়া যায় , গাঁজা মানুষের স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে দেয়। গাঁজা গ্রহণের ফলে অধিকাংশ মানুষের বেশি সময় ধরে কোনো কিছু মনে রাখতে পারে না। অর্থাৎ কোনো কিছু মনে রাখার মত শক্তি তাদের নষ্ট হয়ে যেতে থাকে। তবে হ্যাঁ, এ বিষয়ে এখনো অনেক গবেষণা চলছে।
৪| টানা ২০ বছরেরে একটি মনোবিজ্ঞান গবেষণায় দেখা যায় গাঁজা মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
৫| এতো দিন ধরে আমারা জেনে এসেছি, গাঁজা মানুষের সৃজনশীল কাজে ব্যাপক সহায়তা করে। কিন্তু আমাদের এই জানা কথা একেবারেই ভুল প্রমাণিত করেছে নেদারল্যান্ডের গাঁজা বিষয়ের একটি জরিপ। তাদের সেই জরিপ দেখা যায়, গাঁজা মানুষের সৃজনশীল ক্ষমতাকে নিস্তেজ করে দেয়।

সুস্বাস্থ্য ও রোগ মুক্ত থাকার জন্য কিছু অসাধারণ ফল ও সবজি

রাঙাঅালু
বেগুনি শাঁসযুক্ত রাঙাঅালুতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি।যা ডায়াবেটিস কমায়।ইনসুলিন প্রতিরোধক ক্ষমতাকে স্থির রেখে শর্করার মাএা নিয়ন্ত্রনে রাখে।

পানিফল
পটাসিয়াম থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভাল কাজ করে পানিফল। ত্বক উজ্জ্বল আর সতেজ রাখতেও পানিফল অনবদ্য। পটাশিয়াম জিন্ক, ভিটামিন B, ভিটামিন E, ভরপুর পানিফল চুল ভালো রাখে।

পটল
পটল এই সবুজ রঙের সবজিতে ভালো পরিমানের ফাইবার থাকে যা খাদ্য হজমে সাহায্য করে। এছাড়াও গ্যাস্ট্রেহিনটেস্টাহিনাল সমস্যা সমাধানে এবং লিভারের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানেও সাহায্য করে।
পেয়াজের রস,
পেঁয়াজ জীবাণুনাশক হওয়ায় এটি খুশকি রোধে সহায়তা করে। তাই যারা ড্যানড্রফের হাত থেকে চিরতরে রক্ষা পেতে চাইছেন, তাদের জন্য এই ঘরোয়া চিকিৎসাটি কিন্তু দারুণ কাজে আসতে পারে।
টম্যাটো
টম্যাটো ক্যানসার প্রতিরোধক।হার্টকে শক্তিশালী করে।হাড় মজবুত করে।রাতকানা রোগ সারায়।চুল পড়া কমায়।কিডনিতে পাথর জমে না।ওজন কমায়।বাতের ব্যাথা কমায়।
আমলকি
চিকিৎসকদের মতে, প্রত্যেকদিন আমলকির খেলে লিভার ভালো থাকে। শরীর থেকে সমস্ত দূষিত জিনিস বেরিয়ে যায়। ধুলো-ধোঁয়ার ফলে আমাদের শরীরের ক্ষতিকর প্রভাব কম করে।
কলার
কলার মধ্যে তিন ধরনের প্রাকৃতিক চিনির শক্তিশালী মিশ্রণ থাকে,এগুলো হচ্ছে ; ফলশর্করা,গ্লকোজ ও সুক্রোজ।কলার এসব প্রাকৃতিক চিনি আপনার রক্তে শর্করার মাএা বজায় রাখবে এবং আপনাকে দেবে দিনের প্রয়োজনীয় কর্মশক্তি।
পাতিলেবু
পাতিলেবুতে থাকা পেকটিন ফাইবার খিদে কমাতে সাহায্য করে।সকালে উটে লেবু দিয়ে গরম জল খান। সারা দিন কোন খাবার খাবেন ,কোনটা খাবেন না তা বেছে নিতে সাহায্য করে লেবু জল।
বাঁধাকপি
বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমানে ফোলেট এবং ভিটামিন সি থাকে ।যা ডায়াবিটিস প্রতিরোধ করতে পারে।এরই সঙ্গে এতে এমন কিছু উপাদান থাকে,যা প্রস্টেট,ফুসফুস,গলব্লাডার,পাকস্থলী,কিডনি,কলোরেক্টাল ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে।
লঙ্কা
লঙ্কার মধ্যে ক্যাপসাইসিন আছে যা আমাদের নাকের ভিতরের মিউকাস মেমব্রেনের  মধ্যে দিয়ে হওয়া রক্ত চলাচলকে বাড়িয়ে দেয়।এর ফলে সর্দি,ঠান্ডা লাগার ফলে মাথা ব্যাথা, সাইনাস ইত্যাদি দূরে থাকে।
তরমুজ
ওজন কমাতে সাহায্য করে তরমুজ।তাই গরম হোক কিংবা শীতের সময়,লেবু ছড়িয়ে যদি তরমুজের সরবত খেতে পারেন তাহলে ভুড়ি কমে যেতে পারে আপনার।তবে,নিয়মিত খেতে হবে।

বাংলা ভাষার সব যুক্ত বর্ণের তালিকা

যুক্ত বর্ণের

নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে
লিখতে সহায়ক হতে পারে।

ক্ষ = ক+ষ
ষ্ণ = ষ+ণ
জ্ঞ = জ+ঞ
ঞ্জ = ঞ+জ
হ্ম = হ+ম
ঞ্চ = ঞ+চ ৭. ঙ্গ = ঙ+গ
ঙ্ক = ঙ+ক
ট্ট = ট + ট
ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম
হ্ন = হ + ন
হ্ণ = হ + ণ ১৩. ব্ধ = ব + ধ
ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
গ্ধ = গ + ধ
ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
ক্ত = ক + ত
ক্স = ক + স ১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান,
উত্থাপন)
ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর,
সত্তর)
ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন – রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,
অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য,
গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ,
ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায় চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য: অত্যন্ত বিরল)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা
দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান
দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত
দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত
দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম
দ্য = দ + য; যেমন- বাদ্য
দ্র = দ + র; যেমন- রুদ্র দ্র্য = দ + র + য; যেমন- দারিদ্র্য
ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু
ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি
ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান
ধ্য = ধ + য; যেমন- আরাধ্য
ধ্র = ধ + র; যেমন- ধ্রুব ন্ট = ন + ট; যেমন- প্যান্ট (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ট্র = ন + ট + র; যেমন- কন্ট্রোল (মন্তব্য:
এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন
ন্ড = ন + ড; যেমন- গন্ডার, পাউন্ড
ন্ড্র = ন + ড + র; যেমন- হান্ড্রেড
ন্ত = ন + ত; যেমন- জীবন্ত
ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ
ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য
ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র
ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন
ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি
ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়
ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য
প্ট = প + ট; যেমন- পাটি-সাপ্টা, ক্যাপ্টেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ
শব্দে ব্যবহৃত)
প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত
প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন
প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য
প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র
প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা
ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ,
আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ফ্ল = ফ + ল; যেমন- ফ্লেভার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ
ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ
ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ
ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য
ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ
ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ
ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা
ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য
ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন
ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
ম্ব্র = ম + ব + র; যেমন- মেম্ব্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য ম্র = ম + র; যেমন- নম্র
ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য
র্ক = র + ক; যেমন – তর্ক
র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক
দিয়ে যার সমাধান হয় না) র্গ্য = র + গ + য; যেমন – বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)
র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য
র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)
র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য
র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য
(বিবর্ণতা) র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য
র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য
র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক
র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য
র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য
র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য
র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ
র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ
র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ
র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ
র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা
র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন
র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর
র্ট = র + ট; যেমন- আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার,
শার্ট, কার্টিজ, আর্টিস্ট,
পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট, কনসার্ট, কার্টুন, কোয়ার্টার (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ড = র + ড; যেমন- অর্ডার, লর্ড, বর্ডার,
কার্ড (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ
র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত
র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী
র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ
র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয় র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা
র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র
র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ
র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব
র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম
র্প = র + প; যেমন- দর্প র্ফ = র + ফ; যেমন- স্কার্ফ (মন্তব্য: মূলত
ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ
শব্দে ব্যবহৃত)
র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ
র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম
র্য = র + য; যেমন- আর্য র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ
র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ
র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব
র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ
র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স,


পার্সেল, কুর্সি (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ
শব্দে ব্যবহৃত)
র্হ = র + হ; যেমন- গার্হস্থ্য
র্ঢ্য = র + ঢ + য; যেমন- দার্ঢ্য (অর্থাৎ
দৃঢ়তা)
ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য
ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা
ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো
ল্ড = ল + ড; যেমন- ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প
ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব
ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম
ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য
ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস
শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ
শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ
শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব
শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম
শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য
শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র
শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল
ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়
ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট
ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য
ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র
ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ
ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ
ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন
ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল
ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা
ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য
স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা
স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ট্র = স + ট্র; যেমন- স্ট্রাইক (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত) স্ত = স + ত; যেমন- ব্যস্ত
স্ত্ব = স + ত + ব; যেমন- বহিস্ত্বক
স্ত্য = স + ত + য; যেমন-অস্ত্যর্থ
স্ত্র = স + ত + র; যেমন- স্ত্রী
স্থ = স + থ; যেমন- দুঃস্থ
স্থ্য = স + থ + য; যেমন- স্বাস্থ্য স্ন = স + ন; যেমন- স্নান
স্প = স + প; যেমন- আস্পর্ধা
স্প্র = স + প +র; যেমন- স্প্রিং (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্প্ল = স + প + ল; যেমন- স্প্লিন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন
স্ব = স + ব; যেমন- স্বর
স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ
স্য = স + য; যেমন- শস্য স্র = স + র; যেমন- অজস্র
স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান
হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ
হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন
হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান
হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য
হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ
হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ