আমাকে দুই মিনিট সময় দেবেন? একটু চোখটা বন্ধ করে বসে থাকব।’ এভাবেই সাংবাদিকদের বিনীত অনুরোধ করে চোখটা বন্ধ করলেন মাহিয়া মাহি। আলতো করে দুহাতে চোখটা ঢেকে ফেললেন। হালকা ধূসর রঙের মার্জিত সোফায় লাল শাড়িতে মাথা নিচু করে বসে আছেন মাহি; নীরব। সামনে-পেছনে ঠাসা তাজা ফুলে পরিপাটি। জানালার ওপাশে অন্ধকারে মরিচবাতির ঝলক। কী ভাবছেন মাহি? নাকি সবার সামনে আলাদা করে নিজের সঙ্গেই কথা বলছেন তিনি। শোনা যায় না। হয়তো শুনতে দেয় না বিসমিল্লাহ খাঁ সাহেবের সানাই। মাহির চোখটাও দেখা যায় না। বোঝা যায় না, কতটা সামলে নিচ্ছেন নিজেকে। না, আর কিছু ভাবতে দিলেন না। স্তব্ধবাক চোখ দুটো মেলেই দুষ্টুমির হাসি। বললেন, যাক এবার আবার ছবি তুলতে পারেন। চোখ দুটোকে একটু বিশ্রাম দিলাম।
মাত্র কিছুদিন আগেই বিয়ে করেছেন। তখন বউকে নিয়ে অনেক কিছুই বলেছিলেন নিজের অজান্তেই। মাহির প্রেমে পড়লেন কীভাবে? বা তার কোন বিষয়টি ভালো লাগে?
কিন্তু হঠাৎ করে মাহি বা অপুর মধ্যে কি এমন হলো ? কেনইবা এমনটা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দু’জন ?
স্বামীর সাথে নাকি তার মনোমালিন্য চলছে বেশকিছুদিন ধরে।আবার সাংবাদিকদের ফোনও ধরছেন না! ফেসবুকেও নাকি হতাশামূলক স্ট্যাটাস দিচ্ছেন “আমি খুব সহজেই মানুষ চিনতে পারি। কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষটা চিনতেই আমার ভূল হয়ে গেল।” সবকিছু মিলিয়ে নাকি গুঞ্জন আরো বেশি জোরালো হচ্ছে চলচ্চিত্রপাড়ায়!!!
সবশেষে এটাই বলবো চলচ্চিত্রপাড়ায় আরেকটি ডিভোর্সের ঘটনা ঘটুক এটা কোনভাবেই আমাদের কাম্য নয়… গুঞ্জন সত্যি না হলেই খুশি হবো
সূত্র: জনপ্রিয় সিনেম্যাগাজিন ছায়াছন্দ এর এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট